ধ্বংসস্তূপ জুড়ে শুধু মোসাদের ভারি বুট, শকুনের ছায়া
।। অর্ণব সাহা ।। পিছল, ঢালু সিঁড়িতে পা রাখার মতোশূন্য বরফের ফাঁদে হড়কে যাওয়া মনমুহূর্তে রুখে দাঁড়ায়। ফিরে যেতে বলেআমার […]
কাব্য
।। অর্ণব সাহা ।। পিছল, ঢালু সিঁড়িতে পা রাখার মতোশূন্য বরফের ফাঁদে হড়কে যাওয়া মনমুহূর্তে রুখে দাঁড়ায়। ফিরে যেতে বলেআমার […]
।। শুভাশীষ ভাদুড়ী ।। জঠর ফেটে বীজের, হাওয়া-জলেপাতা ফুলের রঙিন ছলেবলেচারাও তবে বৃক্ষ হল…এখন তার শরীরে পোকা,শিকড়ে রস,ফলের সাথে পাখির
।। পৌলমী গুহ ।। আমার নোঙর নেই এখন।বন্দর নেই, নেই দ্বীপ। তুমিও বন্ধনহীন। দুর্বিপাক! ১ এলে অবেলায় এসো।ঘুম ঘুম পায়ে
।। পায়েল দেব ।। ওঠো ওঠো তটরেখা, বৃদ্ধ ঘনশ্যামসাজসজ্জা, মোহন বাঁশি, যত পুরাতনফুঁ দিতে দিতেতুমি পার হও আমারে, আমিও তোমারেযেন
।। বায়েজিদ বোস্তামীর দ্বিভাষিক শায়েরী ।। জীবন তো তামাতামাই হইলো প্রেমেআমার পুরাটাই আর কিছুটা তোমারও প্রেমেই যদি খুন হইবা বোস্তামীশত্রুতায়
।। শান্তা এফ আারা ।। লোনলি সিমেট্রিতে যাইয়া খুঁজতেছো সুইসাইড সাইলেন্স,ওইখানে হাড়গোড়, মাটিচাপা, কবর, ঘাসেদের কলরবনীরবতার চাইতে আর কী বেশি
।। ফিলিস্তিনি কবি মোসাব আবু তোহার গুচ্ছ কবিতা, বাংলা তর্জমা জহির হাসান ।। কেবল একটু উষ্ণতার লাগি শীত রাতে ঝাড়বাতিরচারপাশে
।। সম্পাদকের দফতর।। ব্রাত্য বসুকে আমরা নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী ও চলচ্চিত্রকার হিশাবে চিনি। মঞ্চ ও রূপালী পর্দার বাইরে তাঁর আরেকটি পরিচয়,
।। সৌরভ গুহ ।। এ লপসি আমার মা, আমার জিনে যে রিফিউজিকাঁটাতার পেরিয়ে চলেছে অবিরত গৃহ থেকে গ্রহানুপুঞ্জেযে খুঁজে ফেরে
।। অতনু সিংহ ।। ব্রাত্য বসুকে আমরা মূলত চিনি নাট্যকার, অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে। তাঁর দ্বিতীয় যে পরিচয়ের সঙ্গে