অর্গানিক ইন্টেলেকচুয়াল ব্রাত্য বসু
।। নজরুল আহমেদ ও অতনু সিংহ ।। ব্রাত্য বসুদের মতো বুদ্ধিজীবীরা কৃষকদের আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন এবং বামফ্রন্ট সরকারের অনৈতিক জমি […]
।। নজরুল আহমেদ ও অতনু সিংহ ।। ব্রাত্য বসুদের মতো বুদ্ধিজীবীরা কৃষকদের আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন এবং বামফ্রন্ট সরকারের অনৈতিক জমি […]
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। আয়নার ভেতর থেকে তুমিমাঝেমধ্যেই বেরিয়ে এসেচেয়ারে বসা তুমির সাথেঝগড়া করছেগোপন আস্তিন থেকে ছুরি শানাচ্ছেতর্ক জুড়ছে‘কতটা পথ
।। ইমরান আল হাদী ।। শিবু পালের চেতন-অচেতনের মধ্যবর্তী অবস্থা থেকে পূর্ণ বোধ শক্তি ফিরে পেলে রাতের ঘটনাটির একটি সরল
।। সৈয়দ ইয়াসের আরাফাত ।। তারপর ধীরে ধীরে ট্রামলাইন পেরিয়ে গোলতালাবের দিকে এগোতে থাকে সে। একটা ভীষণ চেনা গন্ধ নাক
।। দুর্জয় আশরাফুল ইসলাম ।। কোনো এক অচেতন সভায় দেখা হবার কথা ছিলযার, তারই ছায়ার মহড়া, যখনই ভাবি, দেখিআগুন, বীভৎস
।। নাদিয়া ইসলাম ।। কেন ব্রাহ্মণ্যবাদীরা, কেন পিতৃতন্ত্রের ধারকবাহকরা নিজেরা এই আন্দোলনকে সাপ হয়ে কেটে ওঝা হয়ে ঝাড়ার ভঙ্গিতে পেট্রোনাইজ
।। কাউসার হামিদ জাওয়াদ ।। আজকের চারাগাছএকদিন বৃক্ষ হয়ে উঠবেপায়ের তলার মাটি আরও শক্ত হবেঠিক আবু সাঈদের সিনার মতো টানটান
।। নাদিয়া ইসলাম ।। এর মধ্যে ছাত্রদের পক্ষ থেকে যে সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, সরকারের মেয়াদ শেষের
।। সোমনাথ রায় ।। আমাদের গান কবিতার মধ্যে বা আমাদের যাবতীয় সাহিত্যের মধ্যে, পাশ্চাত্যপ্রভাব আসার আগে অবধি, এই গুণটা বিদ্যমান
।। বিশ্বেন্দু নন্দ ও অত্রি ভট্টাচার্য ।। এই অভদ্রবিত্ত-ভদ্রবিত্তদের জোটের মনে হয়েছে ঢাকার বুকে ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে রিক্সাচালকদাদাদের সক্রিয় সলিডারিটি,
।। নজরুল আহমেদ ও অতনু সিংহ ।। এই আন্দোলন কেবলমাত্র বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ নয়, বরং বড় বাংলায় ছড়িয়ে গিয়েছে এই ‘লাল’
।। ফরহাদ মজহার ।। যখনই জনগণ তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিদ্যমান ক্ষমতা ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করবার সম্ভাবনা ও প্রতিশ্রুতি টের পেয়েছে তারা
উত্তর সম্পাদকীয় ।। নজরুল আহমেদ ।। বাংলাদেশের ছাত্রদের প্রতি সহমর্মিতা পোষণ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন “সে যে কোনও মানুষেরই
উত্তর সম্পাদকীয় ।। নাদিয়া ইসলাম ।। গত ১ জুলাই থেকে যে কোটা সংস্কারের আন্দোলন চলছে, তাতে কোনো পক্ষই সংরক্ষিত নারী
উত্তর সম্পাদকীয় ।। পারভেজ আলম ।। আজকে শেখ হাসিনার অধীনস্ত আদালত যেই রায় দিয়েছে, তা শেখ হাসিনার নির্বাহী আদেশ এবং
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নারী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিশুকিশোররা সক্রিয় অংশগ্রহণ করছেন। ছাত্রীদের রাজাকার তকমা দেওয়ার
।। আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন ।। কয়েকজন শিক্ষিত বাঙ্গালী হিন্দু এখন বঙ্গ-সাহিত্যের কাণ্ডারী হইয়াছেন সত্য, কিন্তু গোটা বঙ্গদেশের সাহিত্য এখনও মুসলমানের
।। মাহমুদুল হাসান মাহিন ফারাজী ।। আল্লাহর নবী বলেছেন, ‘‘সকল কাজ নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। নিয়ত অনুযায়ী ব্যক্তি ফল
।। কনকলতা সাহা ।। পুতুলের নুতন খেলনার নাম ডলি। বেগুনি রঙের জামা গায়ে ,প্যাটপেটিয়ে সে চায়। কার দিকে তাকায় সে?
।। কাউসার হামিদ জাওয়াদ ।। বারিশ নামলে আমি শোকরগুজার করতে পারি নাআমার দিল কাঁপে ভিটা ডুবার ভয়েরাস্তা ডুবার ভয়েরাস্তায় নামলে
ফলে তিন বছরের ঘোলাপানিতে আলকতরাই ঢেলে দিল, শেষে কেউ কিচ্ছুটি দেখতে পেল না। না বাকশাল না জনগণ। ফাঁকে নাই হয়ে গেল মাছ।
।। আর্য সারথী ।। আজকের দিনে হিন্দু-মুসলমান সমস্যা উপমহাদেশের সামগ্রিক বিকাশে অন্যতম বড় বাধা। অথচ লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবা নিজে এইসব
।। অতনু সিংহ ।। রাষ্ট্রনৈতিক ও জাতিবাদী বিভাজনের যুগে, ইসলামোফোবিয়ার যুগে, এই হিন্দু-হিন্দি-হিন্দুস্তানি আধিপত্যের যুগে, ইসলামের নাম ভাঙানো মুসলিম জাতিবাদীদের
।। বদরুদ্দীন উমর ।। এ সম্বন্ধে কোনো সন্দেহ নাই, রবীন্দ্রনাথ একজন ভারতের এবং বাংলার নব উত্থিত যে বুর্জোয়া সেটার শ্রেষ্ঠ
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায়।। আর তুমি সব দেখছ আর অকথ্য গালাগালগুলো গিলে ফেলছআর বমি করছ যেন গলগল বমি করাঅনুন্নত শিশ্ন ঘুরিয়ে
।। অর্ণব সাহা ।। পিছল, ঢালু সিঁড়িতে পা রাখার মতোশূন্য বরফের ফাঁদে হড়কে যাওয়া মনমুহূর্তে রুখে দাঁড়ায়। ফিরে যেতে বলেআমার
।। শুভাশীষ ভাদুড়ী ।। জঠর ফেটে বীজের, হাওয়া-জলেপাতা ফুলের রঙিন ছলেবলেচারাও তবে বৃক্ষ হল…এখন তার শরীরে পোকা,শিকড়ে রস,ফলের সাথে পাখির
।। ফরহাদ মজহার ।। চৈত্র সংক্রান্তিতে বাংলাদেশের গ্রামে এখনও শিবপার্বতী আসেন। বাংলার শিব উত্তর ভারতের শিব নন। ইনি আগাগোড়া স্ত্রৈণ,
। সম্পাদকীয় দফতর ।। ইসলাম কেবলমাত্র ‘মুসলমান’ পরিচিতির একটি ধর্মীয় ব্যবস্থা হিসাবে গড়ে ওঠেনি। ইসলাম মানব মুক্তির উপায় হিসাবেই হাজির
।। পৌলমী গুহ ।। আমার নোঙর নেই এখন।বন্দর নেই, নেই দ্বীপ। তুমিও বন্ধনহীন। দুর্বিপাক! ১ এলে অবেলায় এসো।ঘুম ঘুম পায়ে
।। ইমরান আল হাদী ।। পাখিওয়ালা তার পাখিরে খাঁচা থেকে তার ছোট লাঠি দিয়া বের করে আর ছাইড়া দেয় সারি
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। বৃহৎ বঙ্গ তথা উপমহাদেশের আর্থ-সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরম্পরা পর্যালোচনা করলে প্রকৃতি, পরিবেশ ও কৃষিক্ষেত্রের সঙ্গে নারী অধিকারের সম্পর্ক
।। পায়েল দেব ।। ওঠো ওঠো তটরেখা, বৃদ্ধ ঘনশ্যামসাজসজ্জা, মোহন বাঁশি, যত পুরাতনফুঁ দিতে দিতেতুমি পার হও আমারে, আমিও তোমারেযেন
।। শান্তা এফ আারা ।। লোনলি সিমেট্রিতে যাইয়া খুঁজতেছো সুইসাইড সাইলেন্স,ওইখানে হাড়গোড়, মাটিচাপা, কবর, ঘাসেদের কলরবনীরবতার চাইতে আর কী বেশি
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। আসলে কয়েক কিলোমিটার অন্তর একই ভাষার কিঞ্চিৎ রুপান্তর ঘটে। নদী যেমন এক বাঁক থেকে অন্য বাঁকে
।। আর্য সারথী ।। সরস্বতীই আত্মজ্ঞান, সরস্বতীই মুক্তি। ‘আত্মজ্ঞান’ শব্দটা শুনতে বেশ। এটা লাভ করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টার অন্ত নেই।
।। খুকুমনি হাঁসদা।। আসলে ক্রমশ উচ্চবর্ণতন্ত্র ও ঔপনিবেশিকতার আগ্রাসনে কালো-বাদামি চামড়ার মানুষের অবৈদিক পরম্পরা লুঠ হয়ে যাওয়ার ইতিহাসচেতনাই মেঘনাদের হত্যার
।। কনকলতা সাহা ।। ঠাকুরবাড়ির মহিলাদের লেখনীতে হিন্দু সমাজের বেশ কিছু রীতি নীতি নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের কথা আছে । কিন্তু
।। ফিলিস্তিনি কবি মোসাব আবু তোহার গুচ্ছ কবিতা, বাংলা তর্জমা জহির হাসান ।। কেবল একটু উষ্ণতার লাগি শীত রাতে ঝাড়বাতিরচারপাশে
।। পীযূষকান্তি মুখোপাধ্যায় ।। ঊনবিংশ শতাব্দীতে পাশ্চাত্যশিল্প শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্ট অ্যাণ্ড ক্র্যাফটস প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাওয়ার বাংলার শিল্পচর্চা
।। মোহসেনা সিদ্দিকা ।। ফোনের নিচেই আমার ছাইরঙা কুকুরটা কী আরামে ঘুমাচ্ছে! সেই একমাস বয়সে রাস্তা থেকে তুলে এনেছিলাম। এখন
।। সম্পাদকের দফতর।। ব্রাত্য বসুকে আমরা নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী ও চলচ্চিত্রকার হিশাবে চিনি। মঞ্চ ও রূপালী পর্দার বাইরে তাঁর আরেকটি পরিচয়,
।। সৌরভ গুহ ।। এ লপসি আমার মা, আমার জিনে যে রিফিউজিকাঁটাতার পেরিয়ে চলেছে অবিরত গৃহ থেকে গ্রহানুপুঞ্জেযে খুঁজে ফেরে
।। অতনু সিংহ ।। ব্রাত্য বসুকে আমরা মূলত চিনি নাট্যকার, অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে। তাঁর দ্বিতীয় যে পরিচয়ের সঙ্গে
।। জিল দেল্যুজ ।। ফরাশি দার্শনিক জিল দেল্যুজ (১৯২৫-১৯৯৫) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী দুনিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তাবিদ। নিজেকে ‘বিশুদ্ধ অধিবিদ্যাবাদী’ বলে পরিচয়
।। জেসমিন নাহার ।। আমি ওদের এই কথার কোনও জবাব না দিয়ে, পড়ায় ফিরিয়ে আনি। ফিরে যাই পাখির জগতে। শালিক,
ঘরের ভারসাম্য থেকে দুনিয়ার সাম্য: সম্পাদকীয় প্রতিবেদন বঙ্গে ‘লক্ষ্মী’ হলেন প্রধান শস্য ধানের টোটেম। যেহেতু ‘লক্ষ্মী’ মূলত ফসল ও তার
।। অতনু সিংহ ।। সকলকে শারদ শুভেচ্ছা ও শুভ বিজয়ার প্রীতি, ভালোবাসা, প্রণাম, সালাম। আজ বিজয়া দশমী। উমা বন্দনায় মেতে
।। সাঈফ ইবনে রফিক ।। উচ্ছেদ, পরাধীনতা, লুঠ আর হামলায় জর্জরিত এশিয়ার একদা প্রাচুর্যের ভূুখণ্ড প্যালেস্টাইন কিন্তু কখনও মাথা নোয়াতে
।। নাদিয়া ইসলাম ।। আমাদের রাধারানি, শ্রীরাধিকা, আমাদের বৃন্দাবন বিলাসীনি আদরের রাই কিশোরী আমাদের প্রেম আর মাটির ব-দ্বীপমালার গল্প। শীতের
।। তাহমিদাল জামি ।। পুরানা ধাঁচের লেখালেখি ও সাহিত্যের আমল-আদব মিমতন্ত্রে এসে বদলে যায়। দারুণ প্রতিভাদীপ্ত মিমও পুরানা শিল্পকর্মের জালালি
।। অতনু সিংহ ।। বড় বাংলায় ইসলামের একটি অপূর্ব রূপ আছে যার সঙ্গে আমরা যথেষ্ট পরিচিত নই। এই অপরিচয়ের কারণ
।। অভিমন্যু মাহাত ।। বড় আদরের ইশারা, অচেনা ঘোরনামগানে খেলা করে মাটির শরীরদূরের গাছে ধরেছে ঐ কদম্বফুল–মেঘমাসে আবার কাঙাল হল
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। একজন গণিতপ্রেমী হিসেবে এখানে বলি গণিত যত শুদ্ধ হচ্ছে, ততো এটাই কিন্তু প্রমাণিত হচ্ছে, বিশেষত কারিগরি
।। শৈবাল সরকার ।। তেমন কোনও গান বাকি নেই আরফাঁকা দেওয়াল জুড়েএকটা মাছের কাঁটাগোল হয়ে ঘুরে যাচ্ছে শুধু লেটার বক্স
।। নজরুল আহমেদ জমাদার ।। সম্প্রতি কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মর্মান্তিক ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ স্তম্ভিত। যাদপুরের মতো পাঁচতারা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ছাত্রের
।। সোহেল হাসান গালিব।। ব্যালট-বিছানো জমির হালটেভোজন-কূজনহীন নৈশভোটে যদি কোনোদিনচেতনারহিত প্রশ্ন ওঠে,কাক কিংবা কাকনুছ পাখিদেরথাকবে কোনো দায়তোমাদের এই ডাকিনী-সভায়? কালসংক্রান্তি
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। চুনিকণ্ঠির মতো একটু উষ্ণতার জন্য তারা আসেননি। তারা এসেছিল নিপীড়নে। জানমাল সম্ভ্রম নিয়ে পালিয়ে এসেছিল সীমান্ত
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। বিগত কয়েক মাস ধরে মণিপুরে যে সাম্প্রদায়িক হামলা ও নারী নিগ্রহ চলছে, তাতে উপমহাদেশের সামগ্রীক সামাজিক-সাংস্কৃতিক
।। তাহমিদাল জামি ।। সামাজিক মাধ্যমে সংঘবদ্ধ জটলা পাকিয়ে গণগিরি ফলানো এবং কোম্পানিগুলোকে ‘জবাবদিহি’ দেখানোর জন্য তদবির করাটাই বুঝি এইকালে
সজলকান্তি সরকার ভাটি অঞ্চল-সহ বঙ্গের নানা জায়গায় এক সময়ে ‘বাঁদি’ বা ‘বান্দি’ কেনাবেচার রেওয়াজ ছিল, বিশেষত উচ্চবর্ণের অভিজাত পরিবারগুলির মধ্যে।
।। ফরহাদ মজহার ।। পাশ্চাত্যের দার্শনিকেরা দীর্ঘকাল বাইবেলের গল্প এবং খ্রিস্ট ধর্মের এই সংকটের নৈতিক জবাব দেওয়ার চেষ্টা করে আসছেন।
।। ফরহাদ মজহার ।। প্রাণী উৎসর্গ নতুন কিছু নয়, ইসলামের একচেটিয়াও নয়। কিন্তু ঈদ-উল-আযহার কোরবানির কথা উঠলেই সত্যিকারের পশুকে রিচুয়ালিস্টিক
চলচ্চিত্র থেকে অনবরত রক্ত টানে আমার কবিতা; কবিতার চেয়ে, সাহিত্যের চেয়ে অনেক বেশি। কাজেই ‘স্মৃতিলেখা’র প্রক্ল্প শুরু হবার সময় নানা জ্ঞানশাখা থেকে প্রেরণাসূত্র খোঁজার সময় সিনেমার দিকেও চোখ ছিল।
আধুনিককালে তাকালে যেমন দেখতে হয়, একবিংশ শতকে এশিয়াকে ইওরোপ আমেরিকার ‘আশির্বাদ’ প্রার্থনা করতে হচ্ছে, আকবরের আমলে ঠিক উল্টোটাই ঘটত
।। সোমনাথ রায় ।। পণ্ডিতের জ্ঞান ভুলে ধ্বনিসংকেতে চলে স্বরহলন্ত শব্দে ওই টান মারে মানুষের গানশ্যামের বাঁশিতে বাজে বিরহের পুরোনো
।। অগ্নি রায়।। তাকে ঘিরে ধরেছে পাড়ার সেই সত্তর দশকের পালানো যুবক, চাঁদ যার ছুরিতে শান দিত প্রথম রাতে। যাকে
।। সম্পাদকীয়।। এবার ২৫ বৈশাখে যারা রবীন্দ্রনাথের পর্যালোচনা করেন নি, যারা শুধু একাট্টা বিরোধিতা করেছেন, বিশেষত বাংলাদেশে — আমরা তাঁদের সঙ্গে
আমার আচরণ রাবীন্দ্রিক নয়, হওয়ার কথাও নয়। রাবীন্দ্রিক কেউ আমার লোক নয়। রবীন্দ্রনাথ রাবীন্দ্রিকদের গর্ব, রবীন্দ্রনাথ এখানে সংহার প্রবণতার প্রেরণা স্বরূপ । জয়ীর সংস্কৃতি। যা বিজিতকে অসম্মান করে চলে নিরন্তর।
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায়।। কানাগলির শেষ প্রান্তের অন্ধকার গ্রাস করেছে একটা শহর কেমন ছিল তার স্মৃতি এখন তো ছাই কিছুই চেনা
।। রাজু আহমেদ মামুন ।। একবার রীতা বলেছিল, “ভাইসাব আপনি তো আমার স্বামীর মতো।” তাতে বেশ ক্ষুব্ধ হয়েছিল মহিউদ্দীন। বলেছিল,
।। নীলাব্জ চক্রবর্তী ।। তোমার জন্যযে কবিতা খুব শ্লীল হয়েআরওফ্রেম নামের এই কুসুমখুলে ফেলবে কখনওদিনের যে গভীর অংশ কিছুটা খসখসেরঙ
।। জহির হাসান।। আমরা মুখর বালিহাঁস ঠিকঠাক হারায়ে যাবার আগে উড়তামবিভ্রান্তি এড়ায়ে আমন ধানের খেত পার হইপদ্মফোঁটা বিলে মানচিত্র আর
।। বিশ্বেন্দু নন্দ ।। ইতিহাস থেকে মুঘল সময়কালকে মুছে ফেলার ব্যাপারে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জাতীয়তাবাদের যে রাজনৈতিক প্রচেষ্টা, তার শিকড় ঔপনিবেশিক
।। অতনু সিংহ ।। গত ১১ মার্চ ঢাকার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ‘লেখার স্বাধীনতা’ শীর্ষক বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আলোচনায় কবি ও
হিন্দুঘরে জন্ম আমার, গরুর মাংস চুলায় বসে না মায়ের হাতে শাখা সিঁদুর,
আজও সন্ধ্যা বলতে পাড়ার মোড়ে আজানডাক।
।। বিশেষ সংখ্যা। বসন্ত। ফাল্গুন, ১৪২৯। মার্চ, ২০২৩।।
বারো মাসে তেরো পার্বণের বড় বাংলার দেশে প্রতিটি উৎসব-পরবের মধ্যে একেকটি প্রাকৃতিক নির্দেশনামা রয়েছে। রয়েছে জীবনযাপনের লৌকিক শিক্ষা।
দোষ কার? জুকারবার্গের? রাজনৈতিকদলের? পুঁজিবাদের? হবে হয়তো। অতো ভাবতে গেলে চলবে না। ‘আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে’-র ঠেলায় কচি কচি কন্ঠ রাতদিন এক করে গান গায়, নাচে।
একটা কাক মরে পড়ে আছে এই বসন্তের সকালে।
চারপাশে হরিয়াল, বউ কথা কও, শালিক, ইষ্টিকুটুম পাখির কলরব।
জাহাঙ্গীর হিন্দু সভাসদেরা এইদিন তাঁকে কৃষ্ণ নামে অভিহত করতেন। তাঁদের তিনি উপহারে ভরিয়ে দিয়ে যেতেন জেনানা মহলে।
ভেবেছি এবার শীতে বরফের দেশে যাবো। পাহাড় ডিঙিয়ে, মেঘের ভেতর। মেপল গাছের সারির মাঝখান দিয়ে হাঁটব। এত তাড়া কিসের?
রবীন্দ্রনাথ তাই দাবি করেছেন তর্কটা মোটেও শব্দ অন্তর্গত বা অন্তর্ভূক্ত করে না-ওয়ার তর্ক না। সেটা বাংলা ভাষার ‘নিত্য প্রকৃতি’র তর্ক।
।। সম্পাদনা বিভাগ।। আমরা ভাষা, ভাষার বৈচিত্র্য, বহুভাষিকতা ইত্যাদি নানা বিষয়ের গোড়ার কথা ভুলে বসে আছি। একদিকে দরকার স্থানীয় বা
সুবিমলের মত লেখক যারা পার্টি লাইন থেকে সরে আসলেও আজীবন সামাজিক সাম্য এবং প্রতিবাদের অধিকার রক্ষার বাম-মনস্কতা ধরে রেখেছেন, ২১ শতকের অতি-দক্ষিনপন্থী বিশ্ব-রাজনৈতিক সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের বারবার তাদের মগ্নপাঠে ফিরতে হবে
।। ফাতেমা রিয়া ।। মন্নুজান ঝিমোয়। তার জ্বর বাড়তে থাকে। খাতিরের কারণটা বোঝা যাচ্ছে। এমনি সময় নেতানো মুড়িও জোটে না।
রেহানা সুলতানার তিনটি নাতিদীর্ঘ কবিতার মাধ্যমে সূচনা হচ্ছে ধারবাহিকভাবে মিঞা কবিতা প্রকাশ। ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। এই মাসব্যাপী আমাদের এই আয়োজন জারি থাকবে।
আমরা দু’জন দু’জনের কাছে খোলা বই -এর এ পাতা আর ওপাতা নই কি? আমি যে তোমার লুকিয়ে রাখা সেই খোলা পাতা ইতিমধ্যে পড়ে নিয়েছি।
যোগল কোচ বুকের হাপর ফুলিয়ে যখন উচ্চারিত শব্দ বলে, সে শুধু উচ্চারিত শব্দে স্বপ্নই আঁকে না; খুব নীরবে খুব বড় দীর্ঘশ্বাসও বেড়িয়ে আসে।
বড় বাংলার কবিতা নিয়ে বেশ কিছুটা সময় কথা হয়েছিল তাঁর। পরিকল্পনাও যথারীতি, কিন্তু পরিকল্পনা পড়ে রইলো। তাঁর কবিতার মতোই। তাই অগত্যা আন্তর্জালে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা তাঁর কবিতাগুলো থেকে একগুচ্ছ প্রকাশিত হল আমাদের ‘প্রতিপক্ষ’ পত্রিকায়, যখন তিনি ঘরে ফিরছেন হয়তো-বা। যে ঘর নাকি কবিতার মতোই…
ভিজে শরীরের নেহারকে জড়িয়ে ধরে। উষ্ণ নিশ্বাসে ফিসফিস করে বলে, এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
যারা মিছিলে মিছিলে নিজেদের শবদেহে মর্গ সাজিয়ে তুলেছিল প্রিয় আম্মার শাসনামলে— তারা এখন পথে-প্রান্তরে বটগাছ হয়ে শিকড় গজিয়ে বসেছে যেন যেকোনো দিন তারা দখল করে নিবে এই ভূখণ্ড।
কেন তোমার মনে নেই এই তো সেদিন কাগজে খবরে বেরিয়েছে “শেরপুরে শাল ও গজারি বনে জ্বলছে আগুন উজাড় হচ্ছে গাছ।” নিয়ত ধর্ষিত হচ্ছে গোরো হিলস। আগুন লাগছে।
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। শ্রী শ্যামলকান্তি দাশ মহাশয়কে অবমাননার জন্য বাংলা কবিতা ‘সানডে টাইমস কলকাতা’কে সার্বিকভাবে বর্জনে প্রত্যয়ী আজ। শ্যামলকান্তি
গোটা পৃথিবীটাই এখন অচেতনভাবে আমেরিকার ভাষা ও সংস্কৃতির দাস হয়ে আছে। মুখোশের বাইরের দিক এটাও। মুখোশ কি তা বোঝে?
সুকুমারকে সবাই চেনেন শিশুসাহিত্যিক হিসাবে, তার নাটক ছড়া রম্যরচনা প্রবন্ধ ছোটগল্প বেশিরভাগই শিশুদের জন্য লেখা অবশ্যই, কিন্তু সুকুমার আর যাই হোক, বেশিরভাগ শিশুসাহিত্যিকের মতো অ্যাপোলিটিক্যাল ছিলেন না কখনো।
চিত্তরঞ্জনের মৃত্যুর পর রবি ঠাকুর লিখেছিলেন, “এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ, মরণে তাহাই তুমি করে গেলে দান।”
ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় ৪৭-এর প্রভাব নিয়ে কথা বলতে হলে নিশ্চিতভাবেই যেই ব্যাপারে আলাপ করতে হবে তা হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত বাংলার সাংস্কৃতিক পুনর্নির্মাণের কথা।
প্রথম পর্বে থাকছে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার দশঘড়ার বিশ্বাস জমিদারবাড়ির গোপীনাথ মন্দির বিষয়ক তথ্য, আলাপ ও আলোকচিত্র।
‘না মর্মরে না মর্সিয়ায়’ বইটি মহিমান্বিত জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য তাগিদের অনুভব, সাধারণ যাপনের নানা ঘটনাপ্রবাহের পেছনে প্রকৃতিলব্ধ সৌন্দর্যকে স্বীকার করে নেওয়ার মধ্য দিয়ে আমরা সুষম সমুন্নতিতে শিল্পের পরমার্থ ও সন্ধানকার্য চালিয়ে যেতে পারি।
উমাভজনা আর অসুরদলনী বৈদিক দুর্গার এবাদত এক নয়। হুদুর দুর্গা আসলে মহিষাসুরের নাম।
এই পর্বে রয়েছে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু এবং ওই ঘটনার সমান্তরালে রওশন সালেহার স্বামীর মৃত্য, বৈধব্য পরবর্তী জীবনে নতুন করে লেখকের শিক্ষাক্ষেত্রে জীবন সংগ্রাম, কর্মজীবনে অবসর এবং নিজের জীবনের উপলব্ধি। এই পর্বের শেষের অংশেই রয়েছে পূর্ববর্তী সাতটি পর্বের লিঙ্ক। আপনারা চাইলে প্রথম থেকে প্রথম থেকে এই আত্মজৈবনিক কথাসাহিত্য পুরোটা পড়ে ফেলতে পারেন।
এমনকি একটি ছবিতে (ল্য মেপ্রি) গোদার শ্রীরামকৃষ্ণের উক্তিও ব্যবহার করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার গোটা কবিজীবনেই জ্যঁ লুক গোদারের চিত্রলিপি থেকে যতিহীন অনুপ্রেরণা পেয়েছি
মহা-মহাকায় মুখোশ, তারা মহান-বৃহৎ; তাদের সালাম ঠুকতে ঠুকতে অন্যেরা খাবার খোঁজে।
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। অবিভক্ত বাংলার মেদিনীপুরে দুই মানবশিশু কন্যাকে পরম যত্নে লালন-পালন করেছিলেন একটি ‘হিংস্র’ ও পরম মমতাময়ী নেকড়ে।
।। নাসরিন জে রানি ।। বেকেটের নতুন নাট্যরীতি এবং ‘ওয়েটিং ফর গোডো’ থেকে যে মেসেজ পাওয়া যায়, তা তুলনামুলক দৃষ্টিকোণ
।। অংশুমান ।। বোঝা যায়, কবিতার ঝলমল থেকে সরে আসছিহঠাৎ রাস্তায় আছড়ে পড়েমৃত পাখিপ্রকৃতিপ্রেমীদের থেকে দূরেছিটকে যায় পালকসংকেত বিজ্ঞান থেকে কেটে
।। শৈবাল সরকার ।। তোমার ফোঁপানো শরীর থেকেউবে গেছে বালকের শ্বাসকষ্ট আজ বহুদিন পরেতোমার ঘরে ফেরাঅকারণ দীর্ঘ হয়ে এলো তোমার
।। অত্রি ভট্টাচার্য ।। আমার ডেনিম ঘুচে যাকআমার কোলগেট ঘুচে যাক হে ভদ্রে,এমন ক্রীড়া হোকএমন লীলা হোকএমন রক্তপদ্ম ফুটুক শরীর
।। অতনু সিংহ ।। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর কথা হলো অনেক, নিশ্চই ‘অমৃত’ও পান করলেন কোটি কোটি মানুষ। ভালো। অমৃতের
।। জেসমিন নাহার ।। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার চাকদহ জনপদের গল্প জানা গেলেও টাঙ্গাইল জেলার সখীপুরের চাকদহের কেচ্ছা এখনও জানতে পারি
।। অপর্ণা হাওলাদার ।। ভিক্ষুকের মতো জ্ঞানপাত্র হাতেআমিওঘুরেছি অনেক তোমাদের সভা সেমিনারেঅনুগ্রহ করে, গুরু, কৃপা হয় যদি,অজ্ঞানে দিয়ে যান কিছু
।। গৌতম মণ্ডল ।। ফরহাদ মজহারও একজন কমিউনিস্ট। একজন কমিউনিস্ট ফকির– যাঁর চিন্তা ও চেতনায় রয়েছে মানুষ। আর তাঁর কাব্যগ্রন্থ
।। ফরহাদ মজহার ।। ” শিক্ষিত মধ্যবিত্তশ্রেণী গুরু বলতে বোঝে যিনি গাঁজা খেয়ে ব্যোম ভোলানাথ হয়ে বসে থাকেন, আর তার
।। সাক্ষাৎকার: অতনু সিংহ।। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে এক সময় প্রকাশিত হওয়া কবিতা পত্রিকা ‘লালন’-এর জন্য জন্য সাক্ষাৎকারটি নিয়ে ছিলেন ‘লালন’-এর
।। রওশন সালেহা।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা এবং
।। শান্তা এফ আরা ।। কালো দরজায় কড়া নড়ে উঠলো কি?ডাকে কে চুপিচুপি ফিসফাসে?বাতাসেরাও আড়ি পাতা জানে! খুলবে কি দরজা
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। কবিতা নিজেই একটি যোগাযোগ? নিজের প্রশ্নের কাছে নিজের বিন্যাস নষ্ট হচ্ছে। নিজের কথা বলার সময় এসেছে
।। সোনালী চক্রবর্তী।। দ্যাখো যে খড়গ করতল ছেড়ে তর্পণে বসলো জলে, তার শরীর বেয়ে নামা সহস্র অস্থি আজ নির্লিপ্ত সিরাজ
।। ফরহাদ মজহার।। আস্তিকতা, নাস্তিকতা, বিশ্বাস, অবিশ্বাস ইত্যাদি কবির জন্য ঠুনকা জিনিস। এহ বাহ্য। বাইরের ব্যাপার। শেষাবধি কবি ‘ধ্বনির জাদুকর’,
।। শাহাদাৎ তৈয়ব ।। কবি, সমালোচক, নাট্যকার ও অনুবাদক আদোনীসের জন্ম ১৯৩০ সালে সিরিয়ায়। মূল নাম আলী আহমদ সাঈদ হলেও
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। সিনেমা পরিচালক লীনা মনিমেকালাই তাঁর ডকুমেন্টারির জন্য দেশে বিদেশে বিখ্যাত। তাঁর সাম্প্রতিক ছবি ‘কালী’। সেই ছবির
।। অতনু সিংহ ।। জয়দেব মুখোপাধ্যায়ের ‘কাঁহা গেলে তোমা পাই’ বইটি শ্রীচৈতন্যের হত্যা রহস্যের গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাগ্রন্থ। যদিও এই গ্রন্থের দ্বিতীয়
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। বিশ্বেন্দু নন্দ।। আজ পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের আজকের দিনেই পলাশীর আমবাগানে স্বাধীন বৃহৎ বঙ্গের সূর্য অস্তাচলে গিয়েছিল। একদল বিশ্বাসঘাতকের
।। অভিষেক দত্ত ।। তাকে দাও মোহমগ্ন প্রণয়ঋতুদাও চক্ষুপথ, বাতিল দূরবীনদাও মৃন্ময়ী রঙের আলোজলের পরিধি ভাঙে যখনকেই বা তার হিসাব
।। অনমিত্র রায় ।। বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসের ভিত্তি অবিভক্ত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির নিউ থিয়েটার্স। যা বাংলা চলচ্চিত্রের প্রথম প্রযোজনা সংস্থাও বটে।
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
।। আফরোজা সোমা ।। ঝরনা তলায় যেখানে মারমা মেয়েভরছে কলসসেখানে পাহাড়ের সবুজ মায়ায়পাখির গানের দিকে তাক করাসিপাহীর নলহ্রদের নীল জলে
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার
।। তানভীর মুহাম্মদ ।। “আমি কিভাবে যেন কোথায় গিয়ে নদীর ধারের সেই অসীম শূন্যতাবোধের মাঝে একাকার হয়ে গেলাম। আমার বারবার
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
।। শাদমান শাহিদ ।। তেলাপোকার কোনো নাম থাকে নাতেলাপোকার কোনো গ্রাম-গঞ্জ-শহর থাকে নাতেলাপোকার কোনো প্রতিষ্ঠান-স্থাপনা থাকে নাতেলাপোকার কোনো মূর্তি-ম্যুরাল থাকে না
।। চঞ্চল বাশার ।। দিঘির গভীরে যত নামে চম্পারাণীততই উঠছে আবে হায়াতের পানি!ধন্য ধন্য করছে প্রজা চম্পা নাম ধরেএদিকে ভাসছে
।। ফরহাদ মজহার ।। “রবীন্দ্রনাথ একত্ববাদী। তিনি বেদ ও উপনিষদ থেকে ঐ নির্যাসটুকুই নিয়েছেন যেখানে এক ও অদ্বিতীয়ই তাঁর নিরাকার
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয়
।। সম্পাদকীয় দফতর ।। আজ পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বড় বাংলায় সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে এই দিন। রোজা পালন ও
।। রওশন সালেহা।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা এবং
।। অরূপশঙ্কর মৈত্র।। “বাংলায় দুই পৃথিবীর যে দূরত্ব তা সারা বিশ্বে আর কোথাও নেই। বাংলা এই ব্যাপারে ইউনিক। ডাইকোটমি, ডায়ালেকটিক্স,
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। ফেলে ফেলেই বাড়ন্ত পথ হয়।পথের বাঁক হয়।কথার ভাঁজে একান্ত বীজমন্ত্র হয়। টানাটানা চোখের গোলগাল বাটার মতোমেটে
।। পৌলমী গুহ ।। কখনও বুঝিনি সে উঠোনেআরেকটা দেশ এসে দাঁড়াবে,আর আদরের সুবাসে মিশে যাবে ঘর-পোড়া ঘ্রাণ! ঈশ্বরের প্রতি এ
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
।। নিষাদ প্রধান ।। মনে আছে খালি তোমার সঙ্গে দেখা হওয়ার জায়গাগুলা। ধনুকের মতো বাকানো লাল বিল্ডিং, ঘেরা মাঠ যেইখানে
।। লুবনা চর্যা ।। যেন কোথাও যাওয়ার নাই। সহযাত্রীরা চলে গেল বড় বড় পা ফেলে, দেখলাম দূরে তাদের নৌকার মাস্তুল।
।। নাদিয়া ইসলাম ।। “কে বাঙালি কে বাঙালি না, কে মুসলমান, কে সনাতনী, কে কতদূর কী হতে পারলেন- এমন সাংস্কৃতিক
।। গৌতম মণ্ডল ।। নীরবে যে আকাশ পেখম মেলেতাকেও আনতে হবে লেখার মধ্যেআনব; আনব ডিজেল ও কফসাপুড়ের বাঁশি ও নৃমুণ্ডমালাআনতে
।। সাইদ উজ্জ্বল ।। কেউ কোনোদিন জানবে নাদুনিয়ার পেটভর্তি বিষ ও বারুদেকিয়ামত নেমে এলেকীভাবে আমরা ফিরে গেছি আবারসাগরের লবণাক্ততায়। ধুলার
।। বিশ্বেন্দু নন্দ ।। চৈত্রসংক্রান্তির গাজন ও সঙযাত্রা বড় বাংলার ভূমিনিবিড় গণমানুষের ঐতিহ্যবাহী লোকাচার/ উৎসব। কিন্তু এই ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি যেহেতু
।। ফরিদা আখতার ।। “চৈত্র সংক্রান্তিতে চৌদ্দ রকম শাক খাওয়া তো আসলে সব রকম গাছপালা প্রাণ ও প্রাণীর হালহকিকতের খোঁজ
।। দীপাংশু আচার্য ।। এসো গল্প লিখি বিদ্যুৎ চমকানো লাইটারের। কিছু কন্ঠের মূল্য দশ টাকা। বালক, মেরো না নিজেকে হাতুড়ি,
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। সোনামুখটি ব্যাজার করো হুমকি দেও—আমার বাপেরে চেনো?আমার ভাইয়েরে চেনো?নুনু কাটি হাতে ধরায়ে দেবেনে! সোনামন, তুমিও রাষ্ট্র
।। উম্মে হাবীবা ।। রোজ রাতে না খেয়ে ঘুমুতে যাই আমি সাথে আমার সবকটি পাহাড়শীত এসে ডাকে নদী এসে ডাকেআমরা
।। লুবনা চর্যা ।। বিষণ্নতার ঔষধ গেলার চাইতে গুটিকয়েক মাল্টার রস খাওয়া জরুরি। সাইকিয়াট্রিস্টের ফি দেয়া টাকায়ঘুরে আসো সেন্টমার্টিন। গাংচিলের
।। নীলাব্জ চক্রবর্তী ।। পর্দা পড়ছে তো পড়ছেইতুমুল ট্রিগার জুড়েকোথাও একটা টপভিউছিটকে আসাএকটা ছায়ার থেকে একটা ছায়ার দূরত্বেদৃশ্য ভাগ হতে
।। নাদিয়া ইসলাম ।। “লেখা বিষয়টিকে আমার অর্থহীন মনে হয়। ভাষাকেও। আমি বিশ্বাস করি, ভাষা আধিপত্যবাদী, ভাষা কেন্দ্রিয় ক্ষমতা স্থাপনের
।। সম্পাদকীয়।। মজার ব্যাপার হলো পশ্চিমবঙ্গের এমন অনেক বর্ণহিন্দু বাবু বাঙালি রয়েছেন যারা বাহান্নর ভাষা আন্দোলনের ব্যাপারে গর্ববোধ করেন, উর্দু
।। পার্থ দাশগুপ্ত ।। মা যে যুগে জন্মেছেন, বড়ো হয়েছেন, যা যা দেখেছেন, যতকিছুর মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন, যে মূল্যবোধ আশ্রয়
।। সোহেল হাসান গালিব ।। সমাধি হে, স্তব্ধতার গান তুমিভালোবাসো। আমি কি বাসি নি!যদি-বা আলাপ বন্ধ আমাদের,কাছে আসবে না সুভাষিণী?
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। কথিত গাধার মেধা অথবা গাধার যান্ত্রিকতা এইনিয়ে রোজ খবরের কাগজ পড়ো তুমি রোজগাধাটার সাথেই বাতকম্ম করোপরশু
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ।। নিমাই যায় গো ঘর ছাড়িয়ানিতাই এলো ঘর বাঁধিয়ামাগুর মাছের ঝোল হরিহরি বোল।অদ্ভুত অবধূত-আচার।।ধর্ম করে পাপী মনেপাপ নাই
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। সহলিপি কী বলার আগে সেটা কী নয় বলে নেওয়া যাক। সহলিপি প্রেরণাসূত্র নয়। কবিতালোচনাও নয়। একটা
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। শফিকুল কবীর চন্দন ।। বড় বাংলার সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রতিপক্ষ’র সুহৃদ হিসাবে একসাথে পথ চলার অঙ্গিকার করেছে বড় বাংলার কারিগরী
।। জাকারিয়া প্রীণন ।। তোমারে ধরতে গেলেই করতাল বাজে নিঃস্ব দুপুরের মতো। আমি এখন শ্মশানঘাটে যাব। ঈশ্বরের চোখে ডুব দিব।
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। জাঙিয়ার বুকপকেট ব্যাপারটা ছ্যাবলামো বলেই জানতাম এতদিনঅথচ বইমেলার বোম্বাই চাট আর ফুলকপিরচিকেন চাউয়ের ধাক্কাধাক্কি সামলেনক্সাদার পাঞ্জাবীর
।। ভাষান্তর- জাহিন ফারুক আমিন ।। তিনজন কবির কবিতা রয়েছে এখানে। তিন দেশের। কবি হিশাবে তাঁদের মধ্যে একটা কাব্যিক সম্বন্ধ
।। আবির আবরাজ ।। তোমারে বলবো, স্বাধীনতাবাংলার ইতিহাসতার জন্মকথা নিয়ে নির্বোধ বাহাস বলো দেখি—১৬ই ডিসেম্বর নাকি ২৬-এ মার্চ?ঠিক কবে বাংলা
।। তুহিন খান ।। একদিন বিকালে, চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী এক এলাকায়, বন্ধু শরিফের কবরটা দেখতে আমি গেছিলাম। ঘরের দাওয়ায় বসা শরিফের
।। সোনালী চক্রবর্তী ।। আদরিণী, কিছু পিঙ্গল বসন্তশোক আলগোছে তুলে রাখা ভালো, বলা কি যায়, হয়তো এ ঘুঙুর সময় অনন্ত
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। ভূতে বিশ্বাস করো না, তবু আয়নায়যখন তাঁর প্রতিবিম্বটা পড়লো নাআয়নার পেছনে খুঁজতে গেলেআর তোমার ছবিটাও হারিয়ে
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা। অগ্রহায়ণ, ১৪২৮। নভেম্বর, ২০২১ ।। আমাদের কথা (সম্পাদকীয়) ‘বড় বাংলা’ কোনো পরিচয়বাদী রাজনীতির স্লোগান না কাব্য
বাসুদেব দাস বাউলের সাক্ষাৎকার: অতনু সিংহ বাংলাদেশের মতোই পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিতে বাউল-ফকিরদের গুরুত্ব অপরিসীম। নদীয়া, বীরভূম, বর্ধমান, দুই ২৪ পরগনা, হুগলী,
।। অপর্ণিতা দাশগুপ্ত ।। বিশ্বভারতীর প্রাক্তনী, স্বাধীন চিত্রকর ও পারফরমেন্স আর্টিস্ট অপার্ণিতা নিজেকে নিজেই আঁকেন। আয়না আর শিল্পীসত্তার সামনে নিজেই
।। দেবাশীষ চক্রবর্তী ।। ভেঙে পড়া সময়ে যেভাবে রেখা, আদল ও ভঙ্গিমাগুলো কখনো ভেঙে পড়ে, কখনো বিনির্মিত অবস্থা থেকে ফের
।। মোনালী রায় ।। দিল্লি প্রবাসী বাংলার মেয়ে, শিল্পী মোনালী রায়ের চিত্রকর্ম, চারুকলা বাংলা তথা উপমহাদেশীয় লোকনন্দনের ভাষাকে মূর্ত করে।
।। সম্পাদকীয় ।। ‘প্রতিপক্ষ’ নতুন রূপে ‘বড় বাংলার’ পত্রিকা হিশাবে বের হবার পর একটা বছর আমরা অতিক্রম করলাম। আমাদের জন্য
।। কাব্য বিভাগ: বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা, অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, নভেম্বর, ২০২১ ।। যা কিছু দৃশ্যহীন তবু সব দৃশ্যের আড়ালে যেটুকু কথা থেকে যায়,
।। পারভেজ আলম।। রুহ কথাটির ব্যাখ্যা করতে নামলেও, প্রাণ কথাটির কোনো সংজ্ঞা বা ব্যাখ্যা হাজির করা এই লেখাটির উদ্দেশ্য নয়।
।। ফরহাদ মজহার ।। লেখালিখি শেখার বিপদ হচ্ছে যারা শিখবে লেখালিখি তাদের আলাভোলা করে তুলবে, কারন তারা তাদের স্মৃতিশক্তিকে আর
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ ।। “আধ্যাত্মিকতা কি বস্তুর থেকে পৃথক বা বস্তু কি আধ্যাত্মিকতার থেকে পৃথক? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে
।। নাদিয়া ইসলাম ।। রেহানা এই সিস্টেমের একটা অংশ মাত্র। রেহানার মাধ্যমেই স্পষ্ট যে এই সিস্টেমে থেকে একজন স্বতন্ত্র মানুষের
।। জহির হাসান ।। চিন্তার পূর্ণ প্রকাশের অংশ হিসাবে ভাষা ও নীরবতা পরস্পর কাজ করে। বাক্যের লিমিট শেষ হইলে নীরবতার
।। সৌম্য দাশগুপ্ত ।। কবি গৌতম বসুকে আমরা আমাদের সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা একজন ক্রিয়াশীল কবি মনে করি, যিনি চলে
।। বিশ্বেন্দু নন্দ ।। ।। বিশ্বেন্দু নন্দব । আয়ুর্বেদ, য়ুনানি-সহ প্রাচ্যীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা ও ঔপনিবেশিক লুন্ঠন নিয়ে লিখছেন বিশ্বেন্দু নন্দ।
।। মানস চৌধুরী ।। সত্যজিতের প্রতিদ্বন্দ্বী কেবল প্রায় সিদ্ধার্থেরই জগত মাত্র। আর সেই জগতটাকে বানাতে সত্যজিৎ তাঁর দারুণ সামর্থ্যের সবটা
।। তাহমিদাল জামি ।। “প্রশ্ন উঠবে যে মুসলমানের সাহিত্যটা কি আলাদা কোনো জিনিস? মুসলমান সাহিত্যে কি পেঁয়াজের আলাদা সুবাস পাওয়া
।। অরূপশঙ্কর মৈত্র ।। যাহ বাবা! রচনাকারের কি মাথার গণ্ডগোল আছে? প্রজন্ম, মেটান্যারেটিভ, পোস্টমডার্নিজম থেকে হঠাৎ একলাফে কোভিড? নিউ নর্মাল?
।। ফরিদা আখতার ।। “ভাওয়াইয়া গান রেকর্ডে, রেডিওতে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রথম পুরুষ কন্ঠেই শোনা গিয়েছে, তাই ধরেই নেয়া হয়,
।। কৌশিক চক্রবর্তী ।। “শংকরদা সিনেমা বানানোর ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা চাইতো। তাই কখনো কারো কাছ থেকে টাকা নিতে পারিনি পাছে
।। সজলকান্তি সরকার ।। মূলত গ্রামীণ কৃষিভিত্তিক লোকসমাজই লোকসংস্কৃতির আধার। পল্লী অঞ্চলই লোকসংস্কৃতির লালনক্ষেত্র। এখানেই তার বাঁচা-বাড়া ও সজীব অবস্থান
।। রূপসা ।। চোদ্দো শতকে লাল দেদের পথটি সহজ ছিল না। আজও নয়। ব্রাহ্মণবাড়ির মেয়ে স্বামীর ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন,
।। পৌলমী গুহ ।। সাফোর যে ক’টি কবিতার অংশবিশেষ পাওয়া গেছে, সেটুকুই যথেষ্ট তাঁর কাব্যপ্রতিভাকে অমর করে রাখার জন্য। নারীর
।। অনুবাদ: অভিষেক ঘোষ ।। ( গোরক্ষনাথের পদ/কালাম/কবিতা। ইহাই গোরক্ষ শবদি। স্বয়ং গোরক্ষনাথের হাতে এই কাব্যধারা তৈরি হয়েছিল। মনে করা
।। মূল আরবি থেকে ভাষান্তর: আরিফ বিল্লাহ ।। তোমার কণ্ঠস্বর তুমি বহন করছ আমার ক্কলবে, আমার শিরা উপশিরায়অতএব যদি রণক্ষেত্র
।। অনুবাদ: অমৃতা সরকার ।। “যে কবি লিখেছে শেকলের কথাসে কি জানে রাতে কেমন শীত কারাগারে?তাকে কি কখনো ছুঁড়ে ফেলা
।। টোকন ঠাকুর ।। এ সময় কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে, এ সময় উত্তরের হাওয়া আসে গুপ্তচর হয়ে, দক্ষিণের বারান্দায় ওঁৎ
।। সোহেল হাসান গালিব ।। কেউ নেই আর চারপাশে।দুই ব্যালকনির মাঝখানে যেটুকু আকাশসেখানে কেবল জাকারান্ডা গাছথেকে থেকে মাথা ঝাঁকায়। যে
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। সব মনে থাকে। যারা খেতে পায় না, তারা বরং খিদেকে বিয়োগ করে যোগে মন দিক। ভারতবর্ষের
।। নাদিয়া জান্নাত ।। চতুর্দিকে ধাঁধা। পথ ভুল করেঅন্য পথে যাই।ভ্রমণে সামলে নেই জামা।চারদিকে খুব তাড়াহুড়ো তেষ্টা পেলে মনে হয়তুমি
।। জহির হাসান ।। সবুজ মেঘেরও মৃত্যু থাকে কেন, আফসানাহেমন্তে ফোটা ঘাসগুলির ফুল আমরা ফিরি আসি পাবোনে তো, আফসানা ঘর
।। অতনু সিংহ ।। তুমিও গায়েবি আহাতোমার বিভঙ্গ দেখি ফুলের বাজারেদরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমারফুলের গন্ধে আর রঙের মায়ায় দরবার
।। কাজী ওয়ালী উল্লাহ ।। “হেরেমে নাচছে যেন কারা সামা নাচপাহাড়েও শ্রমণেরা গাঢ় ধ্যানে রতরুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমাররাজার
।। হাসান রোবায়েত ।। মানুষ কোথায় যাবে দাঁড়াবে কোথায় বলো আরযদি না ঘরের মাঝে থাকে ঘর, প্রেম, সংসার—! মুসলমানের ছেলে
।। লুবনা চর্যা ।। “এই মুহূর্তে তুমি খুন হচ্ছোতোমারই বিষের বাগানে ফোটা ফুলের সুগন্ধে। প্রতারক বলে সকালের রোদেযার দিকে পিঠ
।। রওশন আরা মুক্তা ।। আবার সে যেন জাগেএকই গানে সুর মেলানো জাগা কারা যেনঅবাস্তব সব আসেচেয়ে দেখি, সমস্ত মানবসভ্যতা
।। জয়শীলা গুহ বাগচী ।। “একটা দিনকে আয়ু বলে ডাকিএকটা রাতকে শ্বাস নিতে বলি জোরেএ যাবত যত ছবি আছে চোখেতাদের
।। মীর হাবিব আল মানজুর ।। চারদিকে অনেক আতেল দুম্বা,পাছার ভারে তারা নড়তে পারে নাবড় হলে দুম্বার খামার করবদুম্বার পাছা
।। সুদীপ্ত চক্রবর্তী ।। “স্যাঁতস্যাঁতে জীবনের জলবেগুনী হয়জাম ফাটে, ডিম ফাটেকলাবতী বনে অচেনা ভ্রমর এসে বসে” নিরুদ্দেশ অন্ধকারে শাদা বক
।। মারিয়া রিমা ।। আমার একটা আমি যাইমায়ের কাছে, বাবার কাছেঘুরিঘুরি চলে আসি, যাই। একটা আমি থাকে চুপ করেহঠাৎ হঠাৎ
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। পান চিবানোর আগে প্লেটে করে সুরৎ সুরৎচা পান করতে না জানলে কিন্তুআয়েশ করে পান চিবানোর মাজেজাআপনি
।। পিয়াল রায় ।। “এ ভাষা এমনই যা কেবল পুরোপুরি খাঁচাতেই বোঝা সম্ভবআরো একটু ঝুঁকে পড়োখাঁচার ভিতর উঁকি দিয়ে দেখোযে
।। অদ্বিত অদ্রি অনন্ত ।। “আমাদের ঘোড়াগুলো—আস্তাবল ভেঙে তারা দৌড়েছে, বহুদিন পর—নদীবরাবর। আমরা তাদের পিছু নেই নি কেউ, কেননাসেখানে রয়েছে
।। পায়েল দেব ।। এসো আমাকে ধারণ করো, ধরো আমি কোনও কাহিনীর সুতো, উড়ন্ত বেলুনের ভেতর গত জন্মের সঙ্গম নিয়ে
।। তানিম জাবের ।। পৃথিবীর তরমুজ ক্ষেতে— একা বসে আছি মাচাং পেতেহাতে দারুচিনিগন্ধী মদ, মাথার উপর ছাতা নাইতবু ছায়া পরে
।। নিষাদ প্রধান ।। একদিন যুদ্ধ শেষ হবে আর আমি আমার কবিতার কাছে ফিরে যাবো অজানা বাংলা সালের এই ফাল্গুন
।। মোনালী রায় ।। মরেছ যত, তত পারফিউম। ঝাঁঝালো গন্ধ রাজকীয় উড়ে যায়দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যেস নেই মেয়েদের লাইনে। সরকারি জলসত্রে,
।। জুবাইদা ঊর্মি ।। তীর ভেঙে দিতে থাকো ডুবাব জমিনমানুষের ঘরবাড়ি উপরে সমস্ত আসমানভাসাও ভাসাও আমায় করে তোলো রাক্ষুসীতুমি সেই
।। হোসাইন মোহাম্মদ ওমর খৈয়াম ।। স্যামুয়েল বেকেটের ভ্লাদিমির আর এস্ট্রাগনের মতন মনে হয় মাঝেমাঝে। সবসময়ই একটা না একটা গডোকে
।। ক্যামেলিয়া আলম ।। এমডি হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে বললো, ‘আপনি কি বুঝতে পারছেন? আপনার চাকরির নিয়োগপত্র অনুযায়ী আপনার দুই বছর
।। গল্প বিভাগ: বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা, অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, নভেম্বর, ২০২১ ।। অনেক বিষাদ, বিমর্ষতা, ভেঙে পড়া দিনকালের পরেও একটা সন্ধ্যা
।। বেনজীন খান ।। অতঃপর প্রায় দুই’শ বছরের লাগাতার আঘাতে ফাটল ধরে খানদানের অন্তর মহলে। বিভক্ত হয়ে পড়ে ভাই-বোনে, আলী
।। অর্ণব সাহা ।। ।। অর্ণব সাহা ।। আমি জানি, নৈরাজ্য আদতে এক বিভ্রম, মরীচিকা। এক সন্ত্রস্ত আত্মঘাত যা নিজের
।। অর্ক চট্টোপাধ্যায় ।। “তাজমহল কি তেজো মহালয়া নামের শিবমন্দির? পি এন ওকের বই তাজ মহল: দ্য ট্রু স্টোরি লোকটাকে প্রভাবিত করেছিল। তারপর
।। শেখ সাদ্দাম হোসাইন ।। পুলিশ অফিসার এলএসডি ট্রিপের অনুভূতি পেতে শুরু করে। জিমির দাবি নাকচ করে দিয়ে রাকা বলে,
প্রতিবেদন আমরা ভরসা করি বড় বাংলার লেখক-শিল্পী ও পাঠক সমাজের ভালোবাসা ও তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের ওপর। যেভাবে বাংলার ভাবান্দোলন মুষ্টিচালের
।। অতনু সিংহ ।। কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত বাংলার লোকনন্দন, লোকগাথা এসবকে নিজের মতো করে অবলীলায় চলচ্চিত্রে প্রয়োগ করেছেন ঋত্বিক। বাংলার
।। মুরাদ বিশ্বাস ।। , মহাপ্রকৃতি রূপে মাতৃসাধনা অখণ্ড বাংলার লোকজীবনে প্রসারিত হয়েছিল শাক্তচর্যার মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে ধামরাই অঞ্চলটি গুরুত্বপূর্ণ।