মহা-মহাকায় মুখোশ
মহা-মহাকায় মুখোশ, তারা মহান-বৃহৎ; তাদের সালাম ঠুকতে ঠুকতে অন্যেরা খাবার খোঁজে।
মহা-মহাকায় মুখোশ, তারা মহান-বৃহৎ; তাদের সালাম ঠুকতে ঠুকতে অন্যেরা খাবার খোঁজে।
।। অত্রি ভট্টাচার্য ।। আমার ডেনিম ঘুচে যাকআমার কোলগেট ঘুচে যাক হে ভদ্রে,এমন ক্রীড়া হোকএমন লীলা হোকএমন রক্তপদ্ম ফুটুক শরীর
।। গৌতম মণ্ডল ।। ফরহাদ মজহারও একজন কমিউনিস্ট। একজন কমিউনিস্ট ফকির– যাঁর চিন্তা ও চেতনায় রয়েছে মানুষ। আর তাঁর কাব্যগ্রন্থ
।। শান্তা এফ আরা ।। কালো দরজায় কড়া নড়ে উঠলো কি?ডাকে কে চুপিচুপি ফিসফাসে?বাতাসেরাও আড়ি পাতা জানে! খুলবে কি দরজা
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। কবিতা নিজেই একটি যোগাযোগ? নিজের প্রশ্নের কাছে নিজের বিন্যাস নষ্ট হচ্ছে। নিজের কথা বলার সময় এসেছে
।। অভিষেক দত্ত ।। তাকে দাও মোহমগ্ন প্রণয়ঋতুদাও চক্ষুপথ, বাতিল দূরবীনদাও মৃন্ময়ী রঙের আলোজলের পরিধি ভাঙে যখনকেই বা তার হিসাব
।। আফরোজা সোমা ।। ঝরনা তলায় যেখানে মারমা মেয়েভরছে কলসসেখানে পাহাড়ের সবুজ মায়ায়পাখির গানের দিকে তাক করাসিপাহীর নলহ্রদের নীল জলে
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার
।। শাদমান শাহিদ ।। তেলাপোকার কোনো নাম থাকে নাতেলাপোকার কোনো গ্রাম-গঞ্জ-শহর থাকে নাতেলাপোকার কোনো প্রতিষ্ঠান-স্থাপনা থাকে নাতেলাপোকার কোনো মূর্তি-ম্যুরাল থাকে না
।। চঞ্চল বাশার ।। দিঘির গভীরে যত নামে চম্পারাণীততই উঠছে আবে হায়াতের পানি!ধন্য ধন্য করছে প্রজা চম্পা নাম ধরেএদিকে ভাসছে