কবিতা
চার কবির কবিতাগুচ্ছ
।। সোমনাথ রায় ।। পণ্ডিতের জ্ঞান ভুলে ধ্বনিসংকেতে চলে স্বরহলন্ত শব্দে ওই টান মারে মানুষের গানশ্যামের বাঁশিতে বাজে বিরহের পুরোনো
।। অগ্নি রায়।। তাকে ঘিরে ধরেছে পাড়ার সেই সত্তর দশকের পালানো যুবক, চাঁদ যার ছুরিতে শান দিত প্রথম রাতে। যাকে
।। সম্পাদকীয়।। এবার ২৫ বৈশাখে যারা রবীন্দ্রনাথের পর্যালোচনা করেন নি, যারা শুধু একাট্টা বিরোধিতা করেছেন, বিশেষত বাংলাদেশে — আমরা তাঁদের সঙ্গে
আমার আচরণ রাবীন্দ্রিক নয়, হওয়ার কথাও নয়। রাবীন্দ্রিক কেউ আমার লোক নয়। রবীন্দ্রনাথ রাবীন্দ্রিকদের গর্ব, রবীন্দ্রনাথ এখানে সংহার প্রবণতার প্রেরণা স্বরূপ । জয়ীর সংস্কৃতি। যা বিজিতকে অসম্মান করে চলে নিরন্তর।
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায়।। কানাগলির শেষ প্রান্তের অন্ধকার গ্রাস করেছে একটা শহর কেমন ছিল তার স্মৃতি এখন তো ছাই কিছুই চেনা
।। রাজু আহমেদ মামুন ।। একবার রীতা বলেছিল, “ভাইসাব আপনি তো আমার স্বামীর মতো।” তাতে বেশ ক্ষুব্ধ হয়েছিল মহিউদ্দীন। বলেছিল,
।। নীলাব্জ চক্রবর্তী ।। তোমার জন্যযে কবিতা খুব শ্লীল হয়েআরওফ্রেম নামের এই কুসুমখুলে ফেলবে কখনওদিনের যে গভীর অংশ কিছুটা খসখসেরঙ