জনপদের ভাষা এসে

।। অনুভব আহমেদ ।। জনপদের ভাষা এসে আমাকে ভাসায়আমি কাঁদি, আমি হাসি,আমি দেখি মানুষ থেকে দূরে মানুষের দূরত্বে গাঢ় হয় […]

আরো পডুন →

নূতন স্বরে বাঙলা ভাষা

।। পাঁচ তরুণ কবির কবিতা ।। “আমি তো তোমারে নির্মাণ করি নাই,নির্মাণ করেছ বরং তুমিই আমারে।যে কারণে—তুমি খোঁজো না, তোমারে […]

আরো পডুন →

আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আর

।। মুনিরা মেহেক।। আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আরতুমি জানো— বিষাদ ফুরিয়ে যাচ্ছে প্রিয়তোমার মৃত মুখের ভিতর আমার মুখঅদৃশ্য হতে […]

আরো পডুন →

সমূহদ্বিধা নিয়ে

।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। শর্করাহীন হয়তো ঘুমোবো খুব ভোরেআবার সকালে সেই পায়চারি, বারান্দায় ১ এমন দুপুর বয়ে যায় ভবে রুখোশুখো […]

আরো পডুন →

আমার দ্বারা কিস্যু হবে না ভেবে

।। অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ।। একটা অদৃশ্য তালায়-চাবিতেবন্ধ করে রাখিআমাদের সমস্ত যাতায়াত—স্মৃতির থকথকে গায়ে পর্দা লেপেকাগজের নৌকা বানাইভাসিয়ে দিই করলায়হয়তো তিস্তায় […]

আরো পডুন →

ওই অগণিত ছায়াপথে

।। মুরাদ বিশ্বাস ।। হে প্রজ্ঞার অধিপতিআমরা ইয়াতীমএই ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলেরপ্রান্তরে প্রান্তরে আমাদের দীর্ঘশ্বাসহাহাকারআর কান্নার ধ্বনি       আপনি কি শুনতে পান না? […]

আরো পডুন →

চিলমারী

।। নাদিয়া জান্নাত ।। স্নানের সময় যারা নদীতে রূপোর আংটি হারিয়ে ফেলেন তারা শৈশবের আত্মীয়। যে আত্মীয়দের বাড়ি অনেক দূরে, […]

আরো পডুন →

নবান্নে

।। অতনু সিংহ ।। ধরো শস্যের দিনে তুমি ফিরে এসেছো আবারপৌষ-সন্ধ্যায় মওলা নামের চাঁদ মিনারের পাশেজোছনাচাদর শরীরে জড়িয়ে আমরাপেরিয়ে যাচ্ছি […]

আরো পডুন →

আলাদিনের চিঠি

।। অর্ণব সাহা ।। একদিন তোমরা ছিলে। তোমাদের ছায়ামূর্তি ছিল।কুয়াশা দাঁড়িয়েছিল চরিত্রের মতো।আলেয়া জেনেও আমি যাদের আগুন অনুভবকরতে চেয়েছি, আজ […]

আরো পডুন →