ফুল্লরার পঙক্তিমালা
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার […]
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার […]
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয়
।। পৌলমী গুহ ।। কখনও বুঝিনি সে উঠোনেআরেকটা দেশ এসে দাঁড়াবে,আর আদরের সুবাসে মিশে যাবে ঘর-পোড়া ঘ্রাণ! ঈশ্বরের প্রতি এ
।। লুবনা চর্যা ।। যেন কোথাও যাওয়ার নাই। সহযাত্রীরা চলে গেল বড় বড় পা ফেলে, দেখলাম দূরে তাদের নৌকার মাস্তুল।
।। গৌতম মণ্ডল ।। নীরবে যে আকাশ পেখম মেলেতাকেও আনতে হবে লেখার মধ্যেআনব; আনব ডিজেল ও কফসাপুড়ের বাঁশি ও নৃমুণ্ডমালাআনতে
।। সাইদ উজ্জ্বল ।। কেউ কোনোদিন জানবে নাদুনিয়ার পেটভর্তি বিষ ও বারুদেকিয়ামত নেমে এলেকীভাবে আমরা ফিরে গেছি আবারসাগরের লবণাক্ততায়। ধুলার
।। দীপাংশু আচার্য ।। এসো গল্প লিখি বিদ্যুৎ চমকানো লাইটারের। কিছু কন্ঠের মূল্য দশ টাকা। বালক, মেরো না নিজেকে হাতুড়ি,
।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। সোনামুখটি ব্যাজার করো হুমকি দেও—আমার বাপেরে চেনো?আমার ভাইয়েরে চেনো?নুনু কাটি হাতে ধরায়ে দেবেনে! সোনামন, তুমিও রাষ্ট্র
।। উম্মে হাবীবা ।। রোজ রাতে না খেয়ে ঘুমুতে যাই আমি সাথে আমার সবকটি পাহাড়শীত এসে ডাকে নদী এসে ডাকেআমরা
।। লুবনা চর্যা ।। বিষণ্নতার ঔষধ গেলার চাইতে গুটিকয়েক মাল্টার রস খাওয়া জরুরি। সাইকিয়াট্রিস্টের ফি দেয়া টাকায়ঘুরে আসো সেন্টমার্টিন। গাংচিলের