একটি মৃত্যু অথবা বজ্রযানী
।। সোনালী চক্রবর্তী।। দ্যাখো যে খড়গ করতল ছেড়ে তর্পণে বসলো জলে, তার শরীর বেয়ে নামা সহস্র অস্থি আজ নির্লিপ্ত সিরাজ […]
কাব্য
।। সোনালী চক্রবর্তী।। দ্যাখো যে খড়গ করতল ছেড়ে তর্পণে বসলো জলে, তার শরীর বেয়ে নামা সহস্র অস্থি আজ নির্লিপ্ত সিরাজ […]
।। শাহাদাৎ তৈয়ব ।। কবি, সমালোচক, নাট্যকার ও অনুবাদক আদোনীসের জন্ম ১৯৩০ সালে সিরিয়ায়। মূল নাম আলী আহমদ সাঈদ হলেও
।। অভিষেক দত্ত ।। তাকে দাও মোহমগ্ন প্রণয়ঋতুদাও চক্ষুপথ, বাতিল দূরবীনদাও মৃন্ময়ী রঙের আলোজলের পরিধি ভাঙে যখনকেই বা তার হিসাব
।। আফরোজা সোমা ।। ঝরনা তলায় যেখানে মারমা মেয়েভরছে কলসসেখানে পাহাড়ের সবুজ মায়ায়পাখির গানের দিকে তাক করাসিপাহীর নলহ্রদের নীল জলে
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার
।। শাদমান শাহিদ ।। তেলাপোকার কোনো নাম থাকে নাতেলাপোকার কোনো গ্রাম-গঞ্জ-শহর থাকে নাতেলাপোকার কোনো প্রতিষ্ঠান-স্থাপনা থাকে নাতেলাপোকার কোনো মূর্তি-ম্যুরাল থাকে না
।। চঞ্চল বাশার ।। দিঘির গভীরে যত নামে চম্পারাণীততই উঠছে আবে হায়াতের পানি!ধন্য ধন্য করছে প্রজা চম্পা নাম ধরেএদিকে ভাসছে
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয়
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। ফেলে ফেলেই বাড়ন্ত পথ হয়।পথের বাঁক হয়।কথার ভাঁজে একান্ত বীজমন্ত্র হয়। টানাটানা চোখের গোলগাল বাটার মতোমেটে
।। পৌলমী গুহ ।। কখনও বুঝিনি সে উঠোনেআরেকটা দেশ এসে দাঁড়াবে,আর আদরের সুবাসে মিশে যাবে ঘর-পোড়া ঘ্রাণ! ঈশ্বরের প্রতি এ