গল্প

।। জেসমিন নাহার ।। ওরে তুরা কে কুথায় আচিস, আমার ছেলে বিষ খেয়ে ফেলেচে। আমার ছেলের মুক দে শুদু বিষ

।। ইমরান আল হাদী ।। পাখিওয়ালা তার পাখিরে খাঁচা থেকে তার ছোট লাঠি দিয়া বের করে আর ছাইড়া দেয় সারি

।। হামিরউদ্দিন মিদ্যা ।। খড়ের ছাউনি দেওয়া দু-কুঠুরি উপর-নীচে মাটির ঘর ছিল আমাদের। ঘরের পেছন ধারে আব্বাকে বলে বুবু অনেকগুলো

।। দেবাশিস কর্মকার ।। তা এই তিনকড়ি সারাদিন এ পাড়া, সে পাড়া ঘুরে, দোকান-বাজারে আড্ডা মেরে শুধুই লোকের নিন্দা করে

।। জেসমিন নাহার ।। নৌকায় মানুষ পারাপার চলছে। জেলেরা একমনে মাছ ধরছে। কচুরিপানা এক এলাকা থেকে স্রোতে ভেসে অন্য এলাকায়

।। ইমরান আল হাদী ।। ময়ফল ঋজুরে একদিন কাছে ডাকে তার বৃত্তান্ত জানতে। তাতে ঋজু দূরে দাঁড়াইয়া কয়, “তুমি একটা

।। জেসমিন নাহার ।। আমি ওদের এই কথার কোনও জবাব না দিয়ে, পড়ায়  ফিরিয়ে আনি। ফিরে যাই পাখির জগতে। শালিক,

।। জেসমিন নাহার ।। রাফিজা ভাবির পানিতে ডুবা শর্মীর গল্প বলা শেষ হল, এবং নৌকাও পূবপাড়া ঘাটে পৌছালো। কান্নার আওয়াজ