হে রবীন্দ্রনাথ
।। অতনু সিংহ ।। ইনশাল্লাহ! তোমাকে এইবার দেখব শ্রেণীচ্যুত হে রবীন্দ্রনাথ মসনদে তোমাকে বেঁধে রেখে তোমার আত্মভুবনে চাবুক চালাচ্ছে কারা? […]
।। অতনু সিংহ ।। ইনশাল্লাহ! তোমাকে এইবার দেখব শ্রেণীচ্যুত হে রবীন্দ্রনাথ মসনদে তোমাকে বেঁধে রেখে তোমার আত্মভুবনে চাবুক চালাচ্ছে কারা? […]
।। বদরুদ্দীন উমর ।। রবীন্দ্রনাথের ‘রাশিয়ার চিঠি’ নামে ২০০৯ সালে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, লেখক, সমাজতাত্ত্বিক বদরুদ্দীন উমর।
।। শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ।। অধুনালুপ্ত কোনও পতঙ্গের রং নিয়েতাদের প্রিয় কোনও বর্তমানটুকরো হয়ে পড়ে থাকবে চিরদূরত্বএখনও প্রতিপাদ্য কোনও গাণিতিক সংকেত
।। অর্ণব সাহা ।। সেদিনের রাতটার কথা ভাবতে গিয়ে চোয়ালের হাড় শক্ত হয়ে উঠল আরেকবার । আমি শূন্য বাতাসে ভর
।। মৌমন মিত্র ।। দেহের মধ্যে দেহের ছায়া পড়ছে পরিহাস ১ দলা পাকানো মাটির ভেতর কুচো আকাশের ঝিনুক পুঁতে রাখছিসে ঝিনুকের
।। অরূপশঙ্কর মৈত্র ।। কলকাতাকেন্দ্রিক বাঙালিদের যে ছোট গণ্ডি, তা আসলে কতটা বাংলা ও বাঙালির সঙ্গে সম্পর্লিত তা নিয়ে প্রশ্ন
।। দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় ।। নবারুণের সত্তরের স্বপ্নের আগুন পেট্রল দিয়ে নেভাতে চেয়েছিল প্রশাসন। তাতে ফল হয় উল্টো। চুল্লি বার্স্ট করে
।। রহিমা আফরোজ মুন্নী ।। আমাদের টানে বালুকণা টানটানআমাদের ঘামে জবজবে সৈকতআমাদের আরামে দরিয়া ব্যাকুল আমাদের সান্ত্বনায় সাত আসমান একাকার