তারাশঙ্করের ‘গণদেবতা’
।। জেসমিন নাহার ।। “বড় সাহিত্যিকরা কেন ‘গণদেবতা’ পড়তে বলেন, এর একটা কারণ আমি বুঝি এই অর্থে যে পুরাণের দেবতাদের
গোলাপী দৃশ্য বারংবার (পর্ব-৪)
।। সম্বিত বসু ।। ডাইনিং-এ বছর তিরিশের একটি মেয়ের সাথে বসে সাইকিয়া আলু পরোটা খাচ্ছিল। সেলজাদের দেখে একটু অস্বস্তিতে পড়ে
বৃদ্ধাশ্রম
।। ফাতেমা রিয়া ।। “বৃদ্ধাশ্রমের নাম ‘মায়া’। মালিক মারা গেছেন কিছুদিন হলো। তার ছেলের হাতে পড়েছে বৃদ্ধাশ্রমের দায়িত্ব। ছেলে খুব
ফুচকাওয়ালা
।। জেসমিন নাহার ।। “আরিফ যে বাজারে বসে ফুচকা চটপটি বিক্রয় করে তার সম্মুখেই রাস্তা। গলি বললে ভালো হয়। আর
আমাদের নিজস্ব ঘর
।। শুভঙ্কর দাশ ।। “আমাদের ছোটোবেলায় আমাদের নিজস্ব ঘরছিল না তো,একটা ছাতের কোণ ছিল একান্ত আপন শুধু।আর একটা পড়ার ঘরআর
কালো পোশাক পরা মানুষটাকে
।। সাদ রহমান ।। বাকি আর সব কিছুই, জগত বা প্রতিচ্ছবিজগত জগতের মতোই কালো পোশাক পরা মানুষটাকে, তাই ফুলের পাশে
একটি কিশোরী বেঁচে থাকা
।। পৌলমী গুহ ।। একটি কিশোরী বেঁচে থাকাআজীবন তাড়া করে ফেরে তবু,নাগালে আসে না। বাল্মিকী ও চাঁদ কন্ঠনালীতে বেঁধে থাকে
বিষণ্ণতা একটা মুখের নাম
।। সোমনাথ ঘোষাল ।। বিষণ্ণতা একটা মুখের নামবিপরীতে কাচে দেখা আকারদূর থেকে আলোচনা করলেজানা যায় মুখের কোনো অবয়ব নেই উজবুক
গোলাপী দৃশ্য বারংবার (পর্ব-৩)
।। সম্বিত বসু ।। এ কাহিনীর নামে গোলাপী থাকতেই হতো, সে ‘ঝালাক এ গুলাবী মানজার’-ই হোক আর ‘গোলাপী দৃশ্য বারংবার’ই
চায়ের দোকানে মিস্টার মিত্রর আত্মা
।। অলোকপর্ণা ।। “আমি প্রতিদিন এখানে আসবো। পেপার পড়বো। তোমাদের সাথে আলোচনা হবে খেলা, রাজনীতি, সমাজ, সমাজের বেবুশ্যেদের নিয়ে। আমি
কবিতা, প্রেম, ম্যাজিক, বাস্তব ও সিনেমা
বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত ও তাসমিয়াহ্ আফরিন মৌ-এর আলাপচারিতা (প্রতিপক্ষ আর্কাইভ থেকে) ২০১৪ সালে ঢাকায় চলচ্চিত্রকার ও কবি বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন
অমল সে দুঃখরাতে তুমি
গৌতম বসু (১৯৫৫-২০২১) এমন সুখের অনুভব এমন যে ব্যথাএমন অশ্রুর বনে নেমে-আসা দৈব আলোঅমল সে দুঃখরাতে তুমি আত্মহারা মেঘএমন যে