
মফঃস্বলে ঘোড়াগুলো ও অন্যান্য কবিতা
।। অদ্বিত অদ্রি অনন্ত ।। “আমাদের ঘোড়াগুলো—আস্তাবল ভেঙে তারা দৌড়েছে, বহুদিন পর—নদীবরাবর। আমরা তাদের পিছু নেই নি কেউ, কেননাসেখানে রয়েছে

গান্ধারীর মিথ্যে অন্ধত্বের দিকে
।। পায়েল দেব ।। এসো আমাকে ধারণ করো, ধরো আমি কোনও কাহিনীর সুতো, উড়ন্ত বেলুনের ভেতর গত জন্মের সঙ্গম নিয়ে

তবু ছায়া পরে আছে মেঘে মেঘে
।। তানিম জাবের ।। পৃথিবীর তরমুজ ক্ষেতে— একা বসে আছি মাচাং পেতেহাতে দারুচিনিগন্ধী মদ, মাথার উপর ছাতা নাইতবু ছায়া পরে

অজানা বাংলা সালের এই ফাল্গুন মাসে
।। নিষাদ প্রধান ।। একদিন যুদ্ধ শেষ হবে আর আমি আমার কবিতার কাছে ফিরে যাবো অজানা বাংলা সালের এই ফাল্গুন

অন্ধকার যেসব রঙ চেনে
।। মোনালী রায় ।। মরেছ যত, তত পারফিউম। ঝাঁঝালো গন্ধ রাজকীয় উড়ে যায়দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যেস নেই মেয়েদের লাইনে। সরকারি জলসত্রে,

মানুষের ঘরবাড়ি উপরে সমস্ত আসমান
।। জুবাইদা ঊর্মি ।। তীর ভেঙে দিতে থাকো ডুবাব জমিনমানুষের ঘরবাড়ি উপরে সমস্ত আসমানভাসাও ভাসাও আমায় করে তোলো রাক্ষুসীতুমি সেই

ঘুমায়ো না আর
।। অতীন বসাক ।। মৃত্যুর মতো ধেয়ে আসে যে ক্রান্তিকাল তাকেও তো প্রত্যক্ষ করা চাই, চাই তার সাথে মোকাবেলা, তাকে

দিনে দেখা তারা
।। হোসাইন মোহাম্মদ ওমর খৈয়াম ।। স্যামুয়েল বেকেটের ভ্লাদিমির আর এস্ট্রাগনের মতন মনে হয় মাঝেমাঝে। সবসময়ই একটা না একটা গডোকে

আবু বকরের জবানবন্দী
।। ক্যামেলিয়া আলম ।। এমডি হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে বললো, ‘আপনি কি বুঝতে পারছেন? আপনার চাকরির নিয়োগপত্র অনুযায়ী আপনার দুই বছর

স্বপ্ন ও গোপন ঘূণপোকা
।। বেনজীন খান ।। অতঃপর প্রায় দুই’শ বছরের লাগাতার আঘাতে ফাটল ধরে খানদানের অন্তর মহলে। বিভক্ত হয়ে পড়ে ভাই-বোনে, আলী

