
তার যাওয়াটুকু পড়ে আছে হাওয়ায়
বড় বাংলার কবিতা নিয়ে বেশ কিছুটা সময় কথা হয়েছিল তাঁর। পরিকল্পনাও যথারীতি, কিন্তু পরিকল্পনা পড়ে রইলো। তাঁর কবিতার মতোই। তাই অগত্যা আন্তর্জালে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা তাঁর কবিতাগুলো থেকে একগুচ্ছ প্রকাশিত হল আমাদের ‘প্রতিপক্ষ’ পত্রিকায়, যখন তিনি ঘরে ফিরছেন হয়তো-বা। যে ঘর নাকি কবিতার মতোই…

ফিরে এসো খামার কন্যা (প্রথম পর্ব)
ভিজে শরীরের নেহারকে জড়িয়ে ধরে। উষ্ণ নিশ্বাসে ফিসফিস করে বলে, এতক্ষণ কোথায় ছিলে?

তারা দখল করে নিবে এই ভূখণ্ড
যারা মিছিলে মিছিলে নিজেদের শবদেহে মর্গ সাজিয়ে তুলেছিল প্রিয় আম্মার শাসনামলে— তারা এখন পথে-প্রান্তরে বটগাছ হয়ে শিকড় গজিয়ে বসেছে যেন যেকোনো দিন তারা দখল করে নিবে এই ভূখণ্ড।

এইখানে একদিন হরিণ ছিলেন
কেন তোমার মনে নেই এই তো সেদিন কাগজে খবরে বেরিয়েছে “শেরপুরে শাল ও গজারি বনে জ্বলছে আগুন উজাড় হচ্ছে গাছ।” নিয়ত ধর্ষিত হচ্ছে গোরো হিলস। আগুন লাগছে।

চৌষট্টি পাখুড়ি
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।

শ্যামলকান্তি রাক্ষস হতে চেয়েছিল
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। শ্রী শ্যামলকান্তি দাশ মহাশয়কে অবমাননার জন্য বাংলা কবিতা ‘সানডে টাইমস কলকাতা’কে সার্বিকভাবে বর্জনে প্রত্যয়ী আজ। শ্যামলকান্তি





