তারা দখল করে নিবে এই ভূখণ্ড
যারা মিছিলে মিছিলে নিজেদের শবদেহে মর্গ সাজিয়ে তুলেছিল প্রিয় আম্মার শাসনামলে— তারা এখন পথে-প্রান্তরে বটগাছ হয়ে শিকড় গজিয়ে বসেছে যেন যেকোনো দিন তারা দখল করে নিবে এই ভূখণ্ড।
এইখানে একদিন হরিণ ছিলেন
কেন তোমার মনে নেই এই তো সেদিন কাগজে খবরে বেরিয়েছে “শেরপুরে শাল ও গজারি বনে জ্বলছে আগুন উজাড় হচ্ছে গাছ।” নিয়ত ধর্ষিত হচ্ছে গোরো হিলস। আগুন লাগছে।
চৌষট্টি পাখুড়ি
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।
শ্যামলকান্তি রাক্ষস হতে চেয়েছিল
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। শ্রী শ্যামলকান্তি দাশ মহাশয়কে অবমাননার জন্য বাংলা কবিতা ‘সানডে টাইমস কলকাতা’কে সার্বিকভাবে বর্জনে প্রত্যয়ী আজ। শ্যামলকান্তি
অন্তরীণের পৃথকসত্তা
গোটা পৃথিবীটাই এখন অচেতনভাবে আমেরিকার ভাষা ও সংস্কৃতির দাস হয়ে আছে। মুখোশের বাইরের দিক এটাও। মুখোশ কি তা বোঝে?
আমার একান্ত উহ্যনাম পণ্ডিত
সুকুমারকে সবাই চেনেন শিশুসাহিত্যিক হিসাবে, তার নাটক ছড়া রম্যরচনা প্রবন্ধ ছোটগল্প বেশিরভাগই শিশুদের জন্য লেখা অবশ্যই, কিন্তু সুকুমার আর যাই হোক, বেশিরভাগ শিশুসাহিত্যিকের মতো অ্যাপোলিটিক্যাল ছিলেন না কখনো।