দর্শনের অনুপ্রস্থে দাঁড়িয়ে আছে এক টোটাল পোয়েটিসিজম ‘না মর্মরে না মর্সিয়ায়’
‘না মর্মরে না মর্সিয়ায়’ বইটি মহিমান্বিত জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য তাগিদের অনুভব, সাধারণ যাপনের নানা ঘটনাপ্রবাহের পেছনে প্রকৃতিলব্ধ সৌন্দর্যকে স্বীকার করে নেওয়ার মধ্য দিয়ে আমরা সুষম সমুন্নতিতে শিল্পের পরমার্থ ও সন্ধানকার্য চালিয়ে যেতে পারি।
তন্ত্রের উমা ও দশমহাবিদ্যা এবং বৈদিক দুর্গা প্রসঙ্গে
উমাভজনা আর অসুরদলনী বৈদিক দুর্গার এবাদত এক নয়। হুদুর দুর্গা আসলে মহিষাসুরের নাম।
আমার এক নদীর জীবন (শেষ পর্ব)
এই পর্বে রয়েছে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু এবং ওই ঘটনার সমান্তরালে রওশন সালেহার স্বামীর মৃত্য, বৈধব্য পরবর্তী জীবনে নতুন করে লেখকের শিক্ষাক্ষেত্রে জীবন সংগ্রাম, কর্মজীবনে অবসর এবং নিজের জীবনের উপলব্ধি। এই পর্বের শেষের অংশেই রয়েছে পূর্ববর্তী সাতটি পর্বের লিঙ্ক। আপনারা চাইলে প্রথম থেকে প্রথম থেকে এই আত্মজৈবনিক কথাসাহিত্য পুরোটা পড়ে ফেলতে পারেন।
চিরানুপ্রেরক জ্যঁ-লুক গোদার
এমনকি একটি ছবিতে (ল্য মেপ্রি) গোদার শ্রীরামকৃষ্ণের উক্তিও ব্যবহার করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি আমার গোটা কবিজীবনেই জ্যঁ লুক গোদারের চিত্রলিপি থেকে যতিহীন অনুপ্রেরণা পেয়েছি
মহা-মহাকায় মুখোশ
মহা-মহাকায় মুখোশ, তারা মহান-বৃহৎ; তাদের সালাম ঠুকতে ঠুকতে অন্যেরা খাবার খোঁজে।
নেকড়ে মায়ের খোঁজে: ‘মানবী-পশু’র শরীরভঙ্গি, অস্থিকাঠামো ও একটি তথ্যকবিতা প্রসঙ্গে
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। অবিভক্ত বাংলার মেদিনীপুরে দুই মানবশিশু কন্যাকে পরম যত্নে লালন-পালন করেছিলেন একটি ‘হিংস্র’ ও পরম মমতাময়ী নেকড়ে।
জিরার্দের ‘মিমেটিক তত্ত্বকথন’-এর সাদৃশ্যতায় বেকেটের ‘ওয়েটিং ফর গডো’
।। নাসরিন জে রানি ।। বেকেটের নতুন নাট্যরীতি এবং ‘ওয়েটিং ফর গোডো’ থেকে যে মেসেজ পাওয়া যায়, তা তুলনামুলক দৃষ্টিকোণ
বিক্ষিপ্ত মেঘের উচ্চারণ
।। অংশুমান ।। বোঝা যায়, কবিতার ঝলমল থেকে সরে আসছিহঠাৎ রাস্তায় আছড়ে পড়েমৃত পাখিপ্রকৃতিপ্রেমীদের থেকে দূরেছিটকে যায় পালকসংকেত বিজ্ঞান থেকে কেটে
তোমার ঘরে ফেরা অকারণ দীর্ঘ হয়ে এলো
।। শৈবাল সরকার ।। তোমার ফোঁপানো শরীর থেকেউবে গেছে বালকের শ্বাসকষ্ট আজ বহুদিন পরেতোমার ঘরে ফেরাঅকারণ দীর্ঘ হয়ে এলো তোমার
কয়েকটি শ্যামাসঙ্গীত শুনুন রিমিক্স ভার্সানে
।। অত্রি ভট্টাচার্য ।। আমার ডেনিম ঘুচে যাকআমার কোলগেট ঘুচে যাক হে ভদ্রে,এমন ক্রীড়া হোকএমন লীলা হোকএমন রক্তপদ্ম ফুটুক শরীর
পঁচাত্তর বছরের সীমান্ত ও বড় বাংলা
।। অতনু সিংহ ।। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর কথা হলো অনেক, নিশ্চই ‘অমৃত’ও পান করলেন কোটি কোটি মানুষ। ভালো। অমৃতের