লেখার স্বাধীনতা ও বড় বাংলার সাহিত্য
।। অতনু সিংহ ।। গত ১১ মার্চ ঢাকার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ‘লেখার স্বাধীনতা’ শীর্ষক বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আলোচনায় কবি ও
সন্ধ্যা বলতে পাড়ার মোড়ে আজানডাক
হিন্দুঘরে জন্ম আমার, গরুর মাংস চুলায় বসে না মায়ের হাতে শাখা সিঁদুর,
আজও সন্ধ্যা বলতে পাড়ার মোড়ে আজানডাক।
প্রকৃতি প্রকৃতি সংসার সৃষ্ট সবজনা
বারো মাসে তেরো পার্বণের বড় বাংলার দেশে প্রতিটি উৎসব-পরবের মধ্যে একেকটি প্রাকৃতিক নির্দেশনামা রয়েছে। রয়েছে জীবনযাপনের লৌকিক শিক্ষা।
বসন্তের হসন্ত
দোষ কার? জুকারবার্গের? রাজনৈতিকদলের? পুঁজিবাদের? হবে হয়তো। অতো ভাবতে গেলে চলবে না। ‘আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে’-র ঠেলায় কচি কচি কন্ঠ রাতদিন এক করে গান গায়, নাচে।
আনন্দের বিদ্রোহ
একটা কাক মরে পড়ে আছে এই বসন্তের সকালে।
চারপাশে হরিয়াল, বউ কথা কও, শালিক, ইষ্টিকুটুম পাখির কলরব।
মুঘল আমলে রঙের পরব
জাহাঙ্গীর হিন্দু সভাসদেরা এইদিন তাঁকে কৃষ্ণ নামে অভিহত করতেন। তাঁদের তিনি উপহারে ভরিয়ে দিয়ে যেতেন জেনানা মহলে।
সকাল হতে এখনও বাকি
ভেবেছি এবার শীতে বরফের দেশে যাবো। পাহাড় ডিঙিয়ে, মেঘের ভেতর। মেপল গাছের সারির মাঝখান দিয়ে হাঁটব। এত তাড়া কিসের?