
কথাগুলো ওভারল্যাপ করতে করতে
।। নীলাব্জ চক্রবর্তী ।। তোমার জন্যযে কবিতা খুব শ্লীল হয়েআরওফ্রেম নামের এই কুসুমখুলে ফেলবে কখনওদিনের যে গভীর অংশ কিছুটা খসখসেরঙ

আমাদের নীড়গুলি ভাঙা হইছিল
।। জহির হাসান।। আমরা মুখর বালিহাঁস ঠিকঠাক হারায়ে যাবার আগে উড়তামবিভ্রান্তি এড়ায়ে আমন ধানের খেত পার হইপদ্মফোঁটা বিলে মানচিত্র আর

কোম্পানির আমলা জেমস টডের রাণা প্রতাপ— একটি প্রাচ্যবাদী ইসলামদ্বেষী নির্মাণ
।। বিশ্বেন্দু নন্দ ।। ইতিহাস থেকে মুঘল সময়কালকে মুছে ফেলার ব্যাপারে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জাতীয়তাবাদের যে রাজনৈতিক প্রচেষ্টা, তার শিকড় ঔপনিবেশিক

লেখার স্বাধীনতা ও বড় বাংলার সাহিত্য
।। অতনু সিংহ ।। গত ১১ মার্চ ঢাকার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ‘লেখার স্বাধীনতা’ শীর্ষক বঙ্গীয় সাহিত্য সভার আলোচনায় কবি ও

সন্ধ্যা বলতে পাড়ার মোড়ে আজানডাক
হিন্দুঘরে জন্ম আমার, গরুর মাংস চুলায় বসে না মায়ের হাতে শাখা সিঁদুর,
আজও সন্ধ্যা বলতে পাড়ার মোড়ে আজানডাক।

প্রকৃতি প্রকৃতি সংসার সৃষ্ট সবজনা
বারো মাসে তেরো পার্বণের বড় বাংলার দেশে প্রতিটি উৎসব-পরবের মধ্যে একেকটি প্রাকৃতিক নির্দেশনামা রয়েছে। রয়েছে জীবনযাপনের লৌকিক শিক্ষা।

বসন্তের হসন্ত
দোষ কার? জুকারবার্গের? রাজনৈতিকদলের? পুঁজিবাদের? হবে হয়তো। অতো ভাবতে গেলে চলবে না। ‘আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে’-র ঠেলায় কচি কচি কন্ঠ রাতদিন এক করে গান গায়, নাচে।

আনন্দের বিদ্রোহ
একটা কাক মরে পড়ে আছে এই বসন্তের সকালে।
চারপাশে হরিয়াল, বউ কথা কও, শালিক, ইষ্টিকুটুম পাখির কলরব।

মুঘল আমলে রঙের পরব
জাহাঙ্গীর হিন্দু সভাসদেরা এইদিন তাঁকে কৃষ্ণ নামে অভিহত করতেন। তাঁদের তিনি উপহারে ভরিয়ে দিয়ে যেতেন জেনানা মহলে।

সকাল হতে এখনও বাকি
ভেবেছি এবার শীতে বরফের দেশে যাবো। পাহাড় ডিঙিয়ে, মেঘের ভেতর। মেপল গাছের সারির মাঝখান দিয়ে হাঁটব। এত তাড়া কিসের?

