ঘনঘোর ইনসমনিয়ায়
।। শান্তা এফ আরা ।। কালো দরজায় কড়া নড়ে উঠলো কি?ডাকে কে চুপিচুপি ফিসফাসে?বাতাসেরাও আড়ি পাতা জানে! খুলবে কি দরজা […]
।। শান্তা এফ আরা ।। কালো দরজায় কড়া নড়ে উঠলো কি?ডাকে কে চুপিচুপি ফিসফাসে?বাতাসেরাও আড়ি পাতা জানে! খুলবে কি দরজা […]
।। ফরহাদ মজহার।। আস্তিকতা, নাস্তিকতা, বিশ্বাস, অবিশ্বাস ইত্যাদি কবির জন্য ঠুনকা জিনিস। এহ বাহ্য। বাইরের ব্যাপার। শেষাবধি কবি ‘ধ্বনির জাদুকর’,
।। শাহাদাৎ তৈয়ব ।। কবি, সমালোচক, নাট্যকার ও অনুবাদক আদোনীসের জন্ম ১৯৩০ সালে সিরিয়ায়। মূল নাম আলী আহমদ সাঈদ হলেও
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। চঞ্চল বাশার ।। দিঘির গভীরে যত নামে চম্পারাণীততই উঠছে আবে হায়াতের পানি!ধন্য ধন্য করছে প্রজা চম্পা নাম ধরেএদিকে ভাসছে
।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। সোনামুখটি ব্যাজার করো হুমকি দেও—আমার বাপেরে চেনো?আমার ভাইয়েরে চেনো?নুনু কাটি হাতে ধরায়ে দেবেনে! সোনামন, তুমিও রাষ্ট্র
।। সোহেল হাসান গালিব ।। সমাধি হে, স্তব্ধতার গান তুমিভালোবাসো। আমি কি বাসি নি!যদি-বা আলাপ বন্ধ আমাদের,কাছে আসবে না সুভাষিণী?
।। শফিকুল কবীর চন্দন ।। বড় বাংলার সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রতিপক্ষ’র সুহৃদ হিসাবে একসাথে পথ চলার অঙ্গিকার করেছে বড় বাংলার কারিগরী
।। তাহমিদাল জামি ।। “প্রশ্ন উঠবে যে মুসলমানের সাহিত্যটা কি আলাদা কোনো জিনিস? মুসলমান সাহিত্যে কি পেঁয়াজের আলাদা সুবাস পাওয়া
।। টোকন ঠাকুর ।। এ সময় কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে, এ সময় উত্তরের হাওয়া আসে গুপ্তচর হয়ে, দক্ষিণের বারান্দায় ওঁৎ