আজ শুক্রবার, ২৬শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বাংলাদেশ

কাব্য

ফুল্লরার পঙক্তিমালা

।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার

গল্প

হৃদয়, বৃষ্টিরও আগে

।। তানভীর মুহাম্মদ ।। “আমি কিভাবে যেন কোথায় গিয়ে নদীর ধারের সেই অসীম শূন্যতাবোধের মাঝে একাকার হয়ে গেলাম। আমার বারবার

কাব্য

কাফকার তেলাপোকা ও অন্যান্য কবিতা

।। শাদমান শাহিদ ।। তেলাপোকার কোনো নাম থাকে নাতেলাপোকার কোনো গ্রাম-গঞ্জ-শহর থাকে নাতেলাপোকার কোনো প্রতিষ্ঠান-স্থাপনা থাকে নাতেলাপোকার কোনো মূর্তি-ম্যুরাল থাকে না

আমাদের কথা

বড় বাংলার রবীন্দ্রনাথ

।। ফরহাদ মজহার ।। “রবীন্দ্রনাথ একত্ববাদী। তিনি বেদ ও উপনিষদ থেকে ঐ নির্যাসটুকুই নিয়েছেন যেখানে এক ও অদ্বিতীয়ই তাঁর নিরাকার

কাব্য

বাক্যহীন এক রক্তজবার ভিতর

।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয়

গদ্য সাহিত্য

আমার এক নদীর জীবন (চতুর্থ পর্ব)

।। রওশন সালেহা।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা এবং

কাব্য

মেটে রঙের মুখশ্রী

।। জ্যোতি পোদ্দার ।। ফেলে ফেলেই বাড়ন্ত পথ হয়।পথের বাঁক হয়।কথার ভাঁজে একান্ত বীজমন্ত্র হয়। টানাটানা চোখের গোলগাল বাটার মতোমেটে

গল্প

আত্মহত্যার পরে

।। নিষাদ প্রধান ।। মনে আছে খালি তোমার সঙ্গে দেখা হওয়ার জায়গাগুলা। ধনুকের মতো বাকানো লাল বিল্ডিং, ঘেরা মাঠ যেইখানে

Scroll to Top