নীল শরীরের মায়া
।। পিয়াল রায় ।। “এ ভাষা এমনই যা কেবল পুরোপুরি খাঁচাতেই বোঝা সম্ভবআরো একটু ঝুঁকে পড়োখাঁচার ভিতর উঁকি দিয়ে দেখোযে […]
।। পিয়াল রায় ।। “এ ভাষা এমনই যা কেবল পুরোপুরি খাঁচাতেই বোঝা সম্ভবআরো একটু ঝুঁকে পড়োখাঁচার ভিতর উঁকি দিয়ে দেখোযে […]
।। অদ্বিত অদ্রি অনন্ত ।। “আমাদের ঘোড়াগুলো—আস্তাবল ভেঙে তারা দৌড়েছে, বহুদিন পর—নদীবরাবর। আমরা তাদের পিছু নেই নি কেউ, কেননাসেখানে রয়েছে
।। পায়েল দেব ।। এসো আমাকে ধারণ করো, ধরো আমি কোনও কাহিনীর সুতো, উড়ন্ত বেলুনের ভেতর গত জন্মের সঙ্গম নিয়ে
।। নিষাদ প্রধান ।। একদিন যুদ্ধ শেষ হবে আর আমি আমার কবিতার কাছে ফিরে যাবো অজানা বাংলা সালের এই ফাল্গুন
।। গৌতম সরকার ।। গোডো না আসা সত্ত্বেও মন্দির যেহেতু বানানো হয়নি, তাই শেয়াল বলে বেড়াতে শুরু করল যে, রঞ্জন
।। সীমিতা মুখোপাধ্যায় ।। যেন সে গৃহস্থের লোভী বিড়াল,এক টুকরো মাছ চায়, একটু ভাত।ঘরের ভিতর শতাব্দীর গুমোট অন্ধকারতাকে ডাকে— আয়,
সৌজন্যে: সুকৃতি সিকদার কবি বিনয় মজুমদার তাঁর বেশ কিছু অপ্রকাশিত কবিতা ও অন্যান্য লেখা পশ্চিমবঙ্গের শূন্য দশকের কবি সুকৃতি সিকদারের
।। জয়শীলা গুহবাগচী ।। মায়াবনের মতো বানিয়ে তোলাঘনিয়ে ওঠা ধারণার গাছ…তার ফুল থেকে তুমিতার অনন্ত থেকে আমিভেসে যাচ্ছি আশ্চর্য রুহের
।। পায়েল দেব ।। ঈশ্বরের ঘুমের ভেতর কিছু ইতর প্রাণীপঙ্গপাল ওড়েপাখা থেকে ঝরে পড়ে জরাআমরা আশীর্বাদ ভেবে লুফে নিচ্ছি ১