চৌষট্টি পাখুড়ি
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।
।। অংশুমান ।। বোঝা যায়, কবিতার ঝলমল থেকে সরে আসছিহঠাৎ রাস্তায় আছড়ে পড়েমৃত পাখিপ্রকৃতিপ্রেমীদের থেকে দূরেছিটকে যায় পালকসংকেত বিজ্ঞান থেকে কেটে
।। অপর্ণা হাওলাদার ।। ভিক্ষুকের মতো জ্ঞানপাত্র হাতেআমিওঘুরেছি অনেক তোমাদের সভা সেমিনারেঅনুগ্রহ করে, গুরু, কৃপা হয় যদি,অজ্ঞানে দিয়ে যান কিছু
।। সাক্ষাৎকার: অতনু সিংহ।। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে এক সময় প্রকাশিত হওয়া কবিতা পত্রিকা ‘লালন’-এর জন্য জন্য সাক্ষাৎকারটি নিয়ে ছিলেন ‘লালন’-এর
।। সোনালী চক্রবর্তী।। দ্যাখো যে খড়গ করতল ছেড়ে তর্পণে বসলো জলে, তার শরীর বেয়ে নামা সহস্র অস্থি আজ নির্লিপ্ত সিরাজ
।। ফরহাদ মজহার।। আস্তিকতা, নাস্তিকতা, বিশ্বাস, অবিশ্বাস ইত্যাদি কবির জন্য ঠুনকা জিনিস। এহ বাহ্য। বাইরের ব্যাপার। শেষাবধি কবি ‘ধ্বনির জাদুকর’,
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
।। অভিষেক দত্ত ।। তাকে দাও মোহমগ্ন প্রণয়ঋতুদাও চক্ষুপথ, বাতিল দূরবীনদাও মৃন্ময়ী রঙের আলোজলের পরিধি ভাঙে যখনকেই বা তার হিসাব
।। আফরোজা সোমা ।। ঝরনা তলায় যেখানে মারমা মেয়েভরছে কলসসেখানে পাহাড়ের সবুজ মায়ায়পাখির গানের দিকে তাক করাসিপাহীর নলহ্রদের নীল জলে
।। রাবিয়া সাহিন ফুল্লরা ।। তবু কোনো কোনো দিন বারান্দায় দাঁড়ালেই কবিতা পায় বাতাসে— লাগে যেন দূরপাল্লার কোনো গাড়ির মতনরাস্তার