জাতিস্মর
।। তারেক কাজী ।। তারপর কেটে গেছে কতদিন, আমরা দু’জন দুইদিকেছিটকে পড়েছিদ্যাখো, দ্যাখো তবু সেইসব দিনের হাজারও ছবিএখনও বহন করেসুজলা-সুফলা […]
।। শৌভ চট্টোপাধ্যায় ।। “এখন আর মনে নেই, ঠিক কতদূর তারা হেঁটে গিয়েছিল। এমনকী, সময়ের চেতনাও প্রায় লুপ্ত হয়ে এসেছিল
।। ফরহাদ মজহার ।। প্রত্যাবর্তন: আমার জন্মদিনে স্মৃতির আম্মা, জগৎতারিনী জননী, আমার অবশিষ্ট তোমার দ্বারে হাজিরতোমার আঁচলেই গচ্ছিত আমার ঘরে
।। শুভঙ্কর দাশ ।। “আমাদের ছোটোবেলায় আমাদের নিজস্ব ঘরছিল না তো,একটা ছাতের কোণ ছিল একান্ত আপন শুধু।আর একটা পড়ার ঘরআর
।। সাদ রহমান ।। বাকি আর সব কিছুই, জগত বা প্রতিচ্ছবিজগত জগতের মতোই কালো পোশাক পরা মানুষটাকে, তাই ফুলের পাশে
।। পৌলমী গুহ ।। একটি কিশোরী বেঁচে থাকাআজীবন তাড়া করে ফেরে তবু,নাগালে আসে না। বাল্মিকী ও চাঁদ কন্ঠনালীতে বেঁধে থাকে
।। সোমনাথ ঘোষাল ।। বিষণ্ণতা একটা মুখের নামবিপরীতে কাচে দেখা আকারদূর থেকে আলোচনা করলেজানা যায় মুখের কোনো অবয়ব নেই উজবুক
।। রহিমা আফরোজ মুন্নী ।। আজ রাতে প্রকাশ হবেআজ রাতে অমাবস্যাআজ রাতে শেষ যেকোনও সম্ভাবনাআজ রাতে সবর রাখোআজ রাতে জিকির
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। আমার ভেতর এই অরণ্য আমার ভেতর এই অরণ্যহাঁটে আর হাঁটে আর হাঁটেআমি পাখিআমি কোচআমি মান্দাইআমি পাকুড়
।। জহির খান ।। দৃশ্যত এক কবিতা হবে প্রিয় সময়তাহারা যাত্রার বিকেল হয়ে ফিরবেবা নাই ফিরে আসুক আর এই তল্লাটে