আয়ুর মরশুমে জল ও সুলাইমান
।। জাকারিয়া প্রীণন ।। তোমারে ধরতে গেলেই করতাল বাজে নিঃস্ব দুপুরের মতো। আমি এখন শ্মশানঘাটে যাব। ঈশ্বরের চোখে ডুব দিব। […]
।। জাকারিয়া প্রীণন ।। তোমারে ধরতে গেলেই করতাল বাজে নিঃস্ব দুপুরের মতো। আমি এখন শ্মশানঘাটে যাব। ঈশ্বরের চোখে ডুব দিব। […]
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। জাঙিয়ার বুকপকেট ব্যাপারটা ছ্যাবলামো বলেই জানতাম এতদিনঅথচ বইমেলার বোম্বাই চাট আর ফুলকপিরচিকেন চাউয়ের ধাক্কাধাক্কি সামলেনক্সাদার পাঞ্জাবীর
।। ভাষান্তর- জাহিন ফারুক আমিন ।। তিনজন কবির কবিতা রয়েছে এখানে। তিন দেশের। কবি হিশাবে তাঁদের মধ্যে একটা কাব্যিক সম্বন্ধ
।। আবির আবরাজ ।। তোমারে বলবো, স্বাধীনতাবাংলার ইতিহাসতার জন্মকথা নিয়ে নির্বোধ বাহাস বলো দেখি—১৬ই ডিসেম্বর নাকি ২৬-এ মার্চ?ঠিক কবে বাংলা
।। তুহিন খান ।। একদিন বিকালে, চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী এক এলাকায়, বন্ধু শরিফের কবরটা দেখতে আমি গেছিলাম। ঘরের দাওয়ায় বসা শরিফের
।। সোনালী চক্রবর্তী ।। আদরিণী, কিছু পিঙ্গল বসন্তশোক আলগোছে তুলে রাখা ভালো, বলা কি যায়, হয়তো এ ঘুঙুর সময় অনন্ত
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। ভূতে বিশ্বাস করো না, তবু আয়নায়যখন তাঁর প্রতিবিম্বটা পড়লো নাআয়নার পেছনে খুঁজতে গেলেআর তোমার ছবিটাও হারিয়ে
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
।। সন্তোষ কুমার বর্মা ।। উপমহাদেশের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য, প্রাণ-প্রকৃতির সহাবস্থান থেকে নন্দনতাত্ত্বিক উপাদান সংগ্রহ করে চিত্রভাষার মধ্যে থেকে কোনো পরমকে
।। বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা। অগ্রহায়ণ, ১৪২৮। নভেম্বর, ২০২১ ।। আমাদের কথা (সম্পাদকীয়) ‘বড় বাংলা’ কোনো পরিচয়বাদী রাজনীতির স্লোগান না কাব্য