উপত্যকায় গুলির শব্দ হলো
।। টোকন ঠাকুর ।। মনে করো সেই পার্বত্য কবিতাটি আমি বাংলায় লিখছি… পাহাড়ি মেয়েটি ঝর্নার পাশে বসে খুব ভয়ে ভয়ে
জনপদের ভাষা এসে
।। অনুভব আহমেদ ।। জনপদের ভাষা এসে আমাকে ভাসায়আমি কাঁদি, আমি হাসি,আমি দেখি মানুষ থেকে দূরে মানুষের দূরত্বে গাঢ় হয়
নূতন স্বরে বাঙলা ভাষা
।। পাঁচ তরুণ কবির কবিতা ।। “আমি তো তোমারে নির্মাণ করি নাই,নির্মাণ করেছ বরং তুমিই আমারে।যে কারণে—তুমি খোঁজো না, তোমারে
আজকের পশ্চিম বাংলা এবং জীবনানন্দের ১৯৪৬-৪৭
বৃহৎ বঙ্গের নদীমাতৃক বরিশাল জেলা থেকে কলিকাতায় এসেছিলেন মূলত জীবিকার কারণেই। কিন্তু ঔপনিবেশিক শহর কলিকাতা আর তার বাবুয়ানি ও শহুরে
আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আর
।। মুনিরা মেহেক।। আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আরতুমি জানো— বিষাদ ফুরিয়ে যাচ্ছে প্রিয়তোমার মৃত মুখের ভিতর আমার মুখঅদৃশ্য হতে
সমূহদ্বিধা নিয়ে
।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। শর্করাহীন হয়তো ঘুমোবো খুব ভোরেআবার সকালে সেই পায়চারি, বারান্দায় ১ এমন দুপুর বয়ে যায় ভবে রুখোশুখো
শীতকালীন অক্ষর শব্দ ও বাক্যরা
।। নাদিয়া ইসলাম ।। ছোটবেলায় আমরা চাচাতো ভাই বোনরা কোনো শীতের ছুটিতে এক হলে আমার দাদী গায়ে কাঁথা পেঁচিয়ে খমক
রথীচন্দ্রপাড়া
।। জেসমিন নাহার ।। গেরস্থ বাড়িতে যা প্রয়োজন তা সব ওদের আছে। শুধু ঘরে ওদের আসবাব নেই। যেন তার প্রয়োজনও
আমার দ্বারা কিস্যু হবে না ভেবে
।। অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ।। একটা অদৃশ্য তালায়-চাবিতেবন্ধ করে রাখিআমাদের সমস্ত যাতায়াত—স্মৃতির থকথকে গায়ে পর্দা লেপেকাগজের নৌকা বানাইভাসিয়ে দিই করলায়হয়তো তিস্তায়
যোগেন মণ্ডলের উত্তরকাণ্ড (১৯৪৭-১৯৬৮)। এক।
।। সৌরভ রায় ।। পাকিস্তানের প্রথম আইনমন্ত্রী যোগেন মণ্ডলকে ‘মুসলিম-তফশিলি জোট রাজনীতির ব্যর্থ প্রচারক’ বলে বর্ণনা করে নিম্নবর্গের রাজনৈতিক
আমার নরম ইচ্ছের চোখে
।। সীমিতা মুখোপাধ্যায় ।। বিকেলের মরা আলোয় গাছে গাছে কালো পাতা ডাকে,আমার নরম নরম ইচ্ছের চোখে লেপ্টে থাকে কাজল,তবুও সংযম
এ যুগের চাঁদ হলো কাস্তে
।। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ।। আজ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। প্রজাতন্ত্রের বুলি আউড়ে যখন ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের জল-জমি-জঙ্গল, মাঠঘাট-ক্ষেত-খামার বহুজাতিক কর্পোরেটদের হাতে তুলে