বিজয়-আখ্যানলিপি
।। মৌমন মিত্র ।। সেদিন মুক্তি শোনে নীরবের সব কথা-বলা সহ্যের রোমে জমে,ঘাসের অন্তর্গত ঘ্রাণ… ১ তুমি তো ক্রমাগত,শ্বাসের প্রত্যহ ভেজা বাঁশ ভেজা মাটির খোসায় হাঁটছ দুঃসাহসী স্বরে ছুঁয়েছ বিধি ছুঁয়েছ বাঁধন কণ্ঠে এনেছ শতাব্দীর অর্গ্যান পিপাসার বেগে ছুঁয়েছ প্রাণী- মাছ ও আকাশ বিম্বিত চেতনার দর্শন ২ থোকা থোকা বর্ণের হারানো মিড়ে খুঁজেছি চাঁদ খুঁজেছি কাল খুঁজেছি গ্রহ দূরাগত ব্যর্থতা খুঁটে খুঁটে লিখিনি কিন্তু মঞ্জুলিকার জল-ভরা কালো চোখের মধ্যে, ঝড় বিদ্যুতের ছিন্নভিন্ন টিকা দীর্ঘকাল রাখা ছিল.. ৩ দু’ভাগ জলের ছাপে যত উন্মুখ ছিল স্বপ্ন মেঘে মেঘে থেমে ছিল যত কুঁড়ির আশা হয়তো ফোটার ইচ্ছায় লক্ষকে লক্ষ্য করে,স্টেচমার্কসের ইন্দ্রধনু একে একে গড়ে তুলবে আধোনীল সামুদ্রিক স্নান
তোমার গলা শুকিয়ে উঠছে
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। অতএব সংবাদ যেমন বলবে আর তুমিযা বলতে চাও মুখোমুখিহচ্ছে রোজ আরতোমার গলা শুকিয়ে উঠছে অপসৃয়মানবন্ধুদের কাঁধ
আমার মা এবং রবীন্দ্রনাথ
।। নাদিয়া জান্নাত ।। আমি যখন প্রথম রবীন্দ্রনাথ শুনি তখনও ভালোবাসা বুঝতাম না। শুধু বুঝতাম মা রোজ অপেক্ষা করছে বাবার
হে রবীন্দ্রনাথ
।। অতনু সিংহ ।। ইনশাল্লাহ! তোমাকে এইবার দেখব শ্রেণীচ্যুত হে রবীন্দ্রনাথ মসনদে তোমাকে বেঁধে রেখে তোমার আত্মভুবনে চাবুক চালাচ্ছে কারা?
রবীন্দ্রনাথের ‘রাশিয়ার চিঠি’
।। বদরুদ্দীন উমর ।। রবীন্দ্রনাথের ‘রাশিয়ার চিঠি’ নামে ২০০৯ সালে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, লেখক, সমাজতাত্ত্বিক বদরুদ্দীন উমর।
তাদের প্রিয় কোনও বর্তমান
।। শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ।। অধুনালুপ্ত কোনও পতঙ্গের রং নিয়েতাদের প্রিয় কোনও বর্তমানটুকরো হয়ে পড়ে থাকবে চিরদূরত্বএখনও প্রতিপাদ্য কোনও গাণিতিক সংকেত
ইভো মোরালেস দেশে ফিরছেন
।। অর্ণব সাহা ।। সেদিনের রাতটার কথা ভাবতে গিয়ে চোয়ালের হাড় শক্ত হয়ে উঠল আরেকবার । আমি শূন্য বাতাসে ভর
পেলিক্যান ব্রিফ
।। মৌমন মিত্র ।। দেহের মধ্যে দেহের ছায়া পড়ছে পরিহাস ১ দলা পাকানো মাটির ভেতর কুচো আকাশের ঝিনুক পুঁতে রাখছিসে ঝিনুকের
ভদ্রলোকের সংস্কৃতি ও বাংলা
।। অরূপশঙ্কর মৈত্র ।। কলকাতাকেন্দ্রিক বাঙালিদের যে ছোট গণ্ডি, তা আসলে কতটা বাংলা ও বাঙালির সঙ্গে সম্পর্লিত তা নিয়ে প্রশ্ন
‘ঝিনচ্যাক ছাড়া কিছু থাকবে না’
।। দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় ।। নবারুণের সত্তরের স্বপ্নের আগুন পেট্রল দিয়ে নেভাতে চেয়েছিল প্রশাসন। তাতে ফল হয় উল্টো। চুল্লি বার্স্ট করে