বাক্যহীন এক রক্তজবার ভিতর
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয় […]
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয় […]
।। সোহেল হাসান গালিব ।। সমাধি হে, স্তব্ধতার গান তুমিভালোবাসো। আমি কি বাসি নি!যদি-বা আলাপ বন্ধ আমাদের,কাছে আসবে না সুভাষিণী?
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ।। নিমাই যায় গো ঘর ছাড়িয়ানিতাই এলো ঘর বাঁধিয়ামাগুর মাছের ঝোল হরিহরি বোল।অদ্ভুত অবধূত-আচার।।ধর্ম করে পাপী মনেপাপ নাই
।। কাব্য বিভাগ: বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা, অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, নভেম্বর, ২০২১ ।। যা কিছু দৃশ্যহীন তবু সব দৃশ্যের আড়ালে যেটুকু কথা থেকে যায়,
।। অনুবাদ: অভিষেক ঘোষ ।। ( গোরক্ষনাথের পদ/কালাম/কবিতা। ইহাই গোরক্ষ শবদি। স্বয়ং গোরক্ষনাথের হাতে এই কাব্যধারা তৈরি হয়েছিল। মনে করা
।। টোকন ঠাকুর ।। এ সময় কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে, এ সময় উত্তরের হাওয়া আসে গুপ্তচর হয়ে, দক্ষিণের বারান্দায় ওঁৎ
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। সব মনে থাকে। যারা খেতে পায় না, তারা বরং খিদেকে বিয়োগ করে যোগে মন দিক। ভারতবর্ষের
।। নাদিয়া জান্নাত ।। চতুর্দিকে ধাঁধা। পথ ভুল করেঅন্য পথে যাই।ভ্রমণে সামলে নেই জামা।চারদিকে খুব তাড়াহুড়ো তেষ্টা পেলে মনে হয়তুমি
।। জহির হাসান ।। সবুজ মেঘেরও মৃত্যু থাকে কেন, আফসানাহেমন্তে ফোটা ঘাসগুলির ফুল আমরা ফিরি আসি পাবোনে তো, আফসানা ঘর
।। অতনু সিংহ ।। তুমিও গায়েবি আহাতোমার বিভঙ্গ দেখি ফুলের বাজারেদরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমারফুলের গন্ধে আর রঙের মায়ায় দরবার