আমার এক নদীর জীবন (দ্বিতীয় পর্ব)
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা […]
বাংলাদেশ
গামছা চরিতকথা (প্রথম পর্ব)
।। শফিকুল কবীর চন্দন ।। বড় বাংলার সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রতিপক্ষ’র সুহৃদ হিসাবে একসাথে পথ চলার অঙ্গিকার করেছে বড় বাংলার কারিগরী
আয়ুর মরশুমে জল ও সুলাইমান
।। জাকারিয়া প্রীণন ।। তোমারে ধরতে গেলেই করতাল বাজে নিঃস্ব দুপুরের মতো। আমি এখন শ্মশানঘাটে যাব। ঈশ্বরের চোখে ডুব দিব।
শীঘ্রই ফিরিবো– সুবর্ণা ডাকে
।। আবির আবরাজ ।। তোমারে বলবো, স্বাধীনতাবাংলার ইতিহাসতার জন্মকথা নিয়ে নির্বোধ বাহাস বলো দেখি—১৬ই ডিসেম্বর নাকি ২৬-এ মার্চ?ঠিক কবে বাংলা
সব ভালবাসা যার বোঝা হল…
।। তুহিন খান ।। একদিন বিকালে, চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী এক এলাকায়, বন্ধু শরিফের কবরটা দেখতে আমি গেছিলাম। ঘরের দাওয়ায় বসা শরিফের
আমার এক নদীর জীবন
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
ভাটির ধামাইল ও রাধারমণ
।। সজলকান্তি সরকার ।। মূলত গ্রামীণ কৃষিভিত্তিক লোকসমাজই লোকসংস্কৃতির আধার। পল্লী অঞ্চলই লোকসংস্কৃতির লালনক্ষেত্র। এখানেই তার বাঁচা-বাড়া ও সজীব অবস্থান
সম্ভবত আমার আর কোনোদিনও ফিরে আসা হবে না
।। টোকন ঠাকুর ।। এ সময় কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে, এ সময় উত্তরের হাওয়া আসে গুপ্তচর হয়ে, দক্ষিণের বারান্দায় ওঁৎ
