আজ রবিবার, ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

পশ্চিম বাংলা

কাব্য

ভেসে যাচ্ছি আশ্চর্য রুহের ভেতর

।। জয়শীলা গুহবাগচী ।। মায়াবনের মতো বানিয়ে তোলাঘনিয়ে ওঠা ধারণার গাছ…তার ফুল থেকে তুমিতার অনন্ত থেকে আমিভেসে যাচ্ছি আশ্চর্য রুহের […]

কাব্য

জাতিস্মর

।। তারেক কাজী ।। তারপর কেটে গেছে কতদিন, আমরা দু’জন দুইদিকেছিটকে পড়েছিদ্যাখো, দ্যাখো তবু সেইসব দিনের হাজারও ছবিএখনও বহন করেসুজলা-সুফলা

কাব্য

এই ভাঙাচোরা মুখ, তার ইতিহাস

।। শৌভ চট্টোপাধ্যায় ।। “এখন আর মনে নেই, ঠিক কতদূর তারা হেঁটে গিয়েছিল। এমনকী, সময়ের চেতনাও প্রায় লুপ্ত হয়ে এসেছিল

কাব্য

রাতজাগা নিশাচর ঈশ্বর

।। সুমিতাভ ঘোষাল।। ডাইনির ইশারা নিয়ে চোখেপুরাণকে ইতিহাস বললেশুধু দেখলে নাকিভাবে ঘাপটি মেরে বসে আছেরাতজাগা নিশাচর ঈশ্বরযার ঠোঁট থেকে ক্রমাগতরক্ত

কাব্য

আমাদের নিজস্ব ঘর

।। শুভঙ্কর দাশ ।। “আমাদের ছোটোবেলায় আমাদের নিজস্ব ঘরছিল না তো,একটা ছাতের কোণ ছিল একান্ত আপন শুধু।আর একটা পড়ার ঘরআর

কাব্য

বৃক্ষমালা, জলরাশি, আসমান

।। অতনু সিংহ ।। আমি সর্বত্রই আছিকারণ প্রেম আমারে পাগল বানায়েছেতুমিও সর্বত্র কারণ তুমি এই দুনিয়ার ‘দয়ালচাঁন’আমাদের ভরসার মালিক তুমিইতুমিই

উপন্যাস

গোলাপী দৃশ্য বারংবার

।। সম্বিত বসু ।। প্রতি মুহূর্তে তারা আরও বেশী করে পেছনে ফেলে আসছে সিমলা স্টেট অ্যাসাইলাম, ফিমেল ওয়ার্ড, বিরক্তিকর গানা-থেরাপি,

উপন্যাস

গোলাপী দৃশ্য বারংবার

।। সম্বিত বসু ।। এক কালে একটাই রাজ্য ছিল, তারাসাং। তার পূর্ব প্রান্তে মহারাজ ব্রজকিশোর তাঁর রাজধানী প্রতিষ্ঠা করে নাম

কাব্য

গাত্রবর্ণে, দৈর্ঘ্য-প্রস্থে…

।। মিথুন নারায়ণ বসু ।। ছোটো-বড়ো-কালো-ধলো— আমরা সকলে মিলে একটিই আছি রামধনু।বাল্মীকির রাম নয়, বিজেপিরও না, কবীর আর তুলসীদাসের রাম

Scroll to Top