ক্ষ্যাপার মহাজনী পদ
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ।। নিমাই যায় গো ঘর ছাড়িয়ানিতাই এলো ঘর বাঁধিয়ামাগুর মাছের ঝোল হরিহরি বোল।অদ্ভুত অবধূত-আচার।।ধর্ম করে পাপী মনেপাপ নাই […]
কাব্য
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ।। নিমাই যায় গো ঘর ছাড়িয়ানিতাই এলো ঘর বাঁধিয়ামাগুর মাছের ঝোল হরিহরি বোল।অদ্ভুত অবধূত-আচার।।ধর্ম করে পাপী মনেপাপ নাই […]
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। জাঙিয়ার বুকপকেট ব্যাপারটা ছ্যাবলামো বলেই জানতাম এতদিনঅথচ বইমেলার বোম্বাই চাট আর ফুলকপিরচিকেন চাউয়ের ধাক্কাধাক্কি সামলেনক্সাদার পাঞ্জাবীর
।। ভাষান্তর- জাহিন ফারুক আমিন ।। তিনজন কবির কবিতা রয়েছে এখানে। তিন দেশের। কবি হিশাবে তাঁদের মধ্যে একটা কাব্যিক সম্বন্ধ
।। আবির আবরাজ ।। তোমারে বলবো, স্বাধীনতাবাংলার ইতিহাসতার জন্মকথা নিয়ে নির্বোধ বাহাস বলো দেখি—১৬ই ডিসেম্বর নাকি ২৬-এ মার্চ?ঠিক কবে বাংলা
।। সোনালী চক্রবর্তী ।। আদরিণী, কিছু পিঙ্গল বসন্তশোক আলগোছে তুলে রাখা ভালো, বলা কি যায়, হয়তো এ ঘুঙুর সময় অনন্ত
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। ভূতে বিশ্বাস করো না, তবু আয়নায়যখন তাঁর প্রতিবিম্বটা পড়লো নাআয়নার পেছনে খুঁজতে গেলেআর তোমার ছবিটাও হারিয়ে
।। কাব্য বিভাগ: বিশেষ বর্ষপূর্তি সংখ্যা, অগ্রহায়ণ, ১৪২৮, নভেম্বর, ২০২১ ।। যা কিছু দৃশ্যহীন তবু সব দৃশ্যের আড়ালে যেটুকু কথা থেকে যায়,
।। অনুবাদ: অভিষেক ঘোষ ।। ( গোরক্ষনাথের পদ/কালাম/কবিতা। ইহাই গোরক্ষ শবদি। স্বয়ং গোরক্ষনাথের হাতে এই কাব্যধারা তৈরি হয়েছিল। মনে করা
।। মূল আরবি থেকে ভাষান্তর: আরিফ বিল্লাহ ।। তোমার কণ্ঠস্বর তুমি বহন করছ আমার ক্কলবে, আমার শিরা উপশিরায়অতএব যদি রণক্ষেত্র
।। অনুবাদ: অমৃতা সরকার ।। “যে কবি লিখেছে শেকলের কথাসে কি জানে রাতে কেমন শীত কারাগারে?তাকে কি কখনো ছুঁড়ে ফেলা