সানাই বেজে চলে নাছোড়
জোছনার মীড়ে থাকে
কবেকার সিঁথির সাক্ষী।
কাব্য
মুঠিতে লুণ্ঠিত হতে জ্বলে ওঠে প্রতিটি লন্ঠন;
ফুল-তোলা নারীটিও খোঁজে তার আঁচলে দস্যুতা।
মহা-মহাকায় মুখোশ, তারা মহান-বৃহৎ; তাদের সালাম ঠুকতে ঠুকতে অন্যেরা খাবার খোঁজে।
।। অংশুমান ।। বোঝা যায়, কবিতার ঝলমল থেকে সরে আসছিহঠাৎ রাস্তায় আছড়ে পড়েমৃত পাখিপ্রকৃতিপ্রেমীদের থেকে দূরেছিটকে যায় পালকসংকেত বিজ্ঞান থেকে কেটে
।। শৈবাল সরকার ।। তোমার ফোঁপানো শরীর থেকেউবে গেছে বালকের শ্বাসকষ্ট আজ বহুদিন পরেতোমার ঘরে ফেরাঅকারণ দীর্ঘ হয়ে এলো তোমার
।। অত্রি ভট্টাচার্য ।। আমার ডেনিম ঘুচে যাকআমার কোলগেট ঘুচে যাক হে ভদ্রে,এমন ক্রীড়া হোকএমন লীলা হোকএমন রক্তপদ্ম ফুটুক শরীর
।। অপর্ণা হাওলাদার ।। ভিক্ষুকের মতো জ্ঞানপাত্র হাতেআমিওঘুরেছি অনেক তোমাদের সভা সেমিনারেঅনুগ্রহ করে, গুরু, কৃপা হয় যদি,অজ্ঞানে দিয়ে যান কিছু