
দরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমার
।। অতনু সিংহ ।। তুমিও গায়েবি আহাতোমার বিভঙ্গ দেখি ফুলের বাজারেদরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমারফুলের গন্ধে আর রঙের মায়ায় দরবার

রুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমার
।। কাজী ওয়ালী উল্লাহ ।। “হেরেমে নাচছে যেন কারা সামা নাচপাহাড়েও শ্রমণেরা গাঢ় ধ্যানে রতরুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমাররাজার

মুসলমানের ছেলে
।। হাসান রোবায়েত ।। মানুষ কোথায় যাবে দাঁড়াবে কোথায় বলো আরযদি না ঘরের মাঝে থাকে ঘর, প্রেম, সংসার—! মুসলমানের ছেলে

অভিমান জেনে গেছে তাকে কেউ ডাকবে না আর
।। লুবনা চর্যা ।। “এই মুহূর্তে তুমি খুন হচ্ছোতোমারই বিষের বাগানে ফোটা ফুলের সুগন্ধে। প্রতারক বলে সকালের রোদেযার দিকে পিঠ

প্রতি রাতে আয়াতুল কুরসি পড়ে যেন কেউ
।। রওশন আরা মুক্তা ।। আবার সে যেন জাগেএকই গানে সুর মেলানো জাগা কারা যেনঅবাস্তব সব আসেচেয়ে দেখি, সমস্ত মানবসভ্যতা

থাকার অন্তরালে না থাকার অসীম
।। জয়শীলা গুহ বাগচী ।। “একটা দিনকে আয়ু বলে ডাকিএকটা রাতকে শ্বাস নিতে বলি জোরেএ যাবত যত ছবি আছে চোখেতাদের

নবাবের কবিতা
।। মীর হাবিব আল মানজুর ।। চারদিকে অনেক আতেল দুম্বা,পাছার ভারে তারা নড়তে পারে নাবড় হলে দুম্বার খামার করবদুম্বার পাছা

কোজাগরী রাত, শবেবরাত…
।। সুদীপ্ত চক্রবর্তী ।। “স্যাঁতস্যাঁতে জীবনের জলবেগুনী হয়জাম ফাটে, ডিম ফাটেকলাবতী বনে অচেনা ভ্রমর এসে বসে” নিরুদ্দেশ অন্ধকারে শাদা বক

আমার আর কয়টা আমি আছে গোপনে
।। মারিয়া রিমা ।। আমার একটা আমি যাইমায়ের কাছে, বাবার কাছেঘুরিঘুরি চলে আসি, যাই। একটা আমি থাকে চুপ করেহঠাৎ হঠাৎ

মুখভর্তি পানের পিক ও অন্যান্য কবিতা
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। পান চিবানোর আগে প্লেটে করে সুরৎ সুরৎচা পান করতে না জানলে কিন্তুআয়েশ করে পান চিবানোর মাজেজাআপনি

নীল শরীরের মায়া
।। পিয়াল রায় ।। “এ ভাষা এমনই যা কেবল পুরোপুরি খাঁচাতেই বোঝা সম্ভবআরো একটু ঝুঁকে পড়োখাঁচার ভিতর উঁকি দিয়ে দেখোযে
