সাফো কি সফিস্টিকেটেড ছিলেন?
।। পৌলমী গুহ ।। সাফোর যে ক’টি কবিতার অংশবিশেষ পাওয়া গেছে, সেটুকুই যথেষ্ট তাঁর কাব্যপ্রতিভাকে অমর করে রাখার জন্য। নারীর
গোরক্ষ শবদি (গোরখ সবদি)
।। অনুবাদ: অভিষেক ঘোষ ।। ( গোরক্ষনাথের পদ/কালাম/কবিতা। ইহাই গোরক্ষ শবদি। স্বয়ং গোরক্ষনাথের হাতে এই কাব্যধারা তৈরি হয়েছিল। মনে করা
মাহমুদ দারবিশের তিনটি কবিতা
।। মূল আরবি থেকে ভাষান্তর: আরিফ বিল্লাহ ।। তোমার কণ্ঠস্বর তুমি বহন করছ আমার ক্কলবে, আমার শিরা উপশিরায়অতএব যদি রণক্ষেত্র
আফগানিস্তানের কবিতা
।। অনুবাদ: অমৃতা সরকার ।। “যে কবি লিখেছে শেকলের কথাসে কি জানে রাতে কেমন শীত কারাগারে?তাকে কি কখনো ছুঁড়ে ফেলা
সম্ভবত আমার আর কোনোদিনও ফিরে আসা হবে না
।। টোকন ঠাকুর ।। এ সময় কবিতা লিখতে ইচ্ছে করে, এ সময় উত্তরের হাওয়া আসে গুপ্তচর হয়ে, দক্ষিণের বারান্দায় ওঁৎ
যে কোনো গল্প জমে ওঠার আগে
।। সোহেল হাসান গালিব ।। কেউ নেই আর চারপাশে।দুই ব্যালকনির মাঝখানে যেটুকু আকাশসেখানে কেবল জাকারান্ডা গাছথেকে থেকে মাথা ঝাঁকায়। যে
ভেতরে ঘাতক বসে থাকে
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। সব মনে থাকে। যারা খেতে পায় না, তারা বরং খিদেকে বিয়োগ করে যোগে মন দিক। ভারতবর্ষের
তেষ্টা পেলে মনে হয় তুমি রংপুরে আছো যেন
।। নাদিয়া জান্নাত ।। চতুর্দিকে ধাঁধা। পথ ভুল করেঅন্য পথে যাই।ভ্রমণে সামলে নেই জামা।চারদিকে খুব তাড়াহুড়ো তেষ্টা পেলে মনে হয়তুমি
ইমেলের যুগে আজও আমি ডাকপিয়নের অপেক্ষায়
।। জহির হাসান ।। সবুজ মেঘেরও মৃত্যু থাকে কেন, আফসানাহেমন্তে ফোটা ঘাসগুলির ফুল আমরা ফিরি আসি পাবোনে তো, আফসানা ঘর
দরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমার
।। অতনু সিংহ ।। তুমিও গায়েবি আহাতোমার বিভঙ্গ দেখি ফুলের বাজারেদরবার হয়ে বসি স্মৃতিতে তোমারফুলের গন্ধে আর রঙের মায়ায় দরবার