বাক্যহীন এক রক্তজবার ভিতর
।। সোহেল হাসান গালিব ।। “অজস্র অজস্র গ্রন্থ নয়, দুএকটি বই লেখা যায়কীটভাষা—কলার পাতায়—পেটমোটা ঝলমলে বিক্রিবহু মলাটের মোহপাপ মুছে।পাণিনিও নয়
বড় বাংলায় ঈদ-উল-ফিতর
।। সম্পাদকীয় দফতর ।। আজ পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বড় বাংলায় সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে এই দিন। রোজা পালন ও
আমার এক নদীর জীবন (চতুর্থ পর্ব)
।। রওশন সালেহা।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা এবং
ছোটমানুষের গপ্পো
।। অরূপশঙ্কর মৈত্র।। “বাংলায় দুই পৃথিবীর যে দূরত্ব তা সারা বিশ্বে আর কোথাও নেই। বাংলা এই ব্যাপারে ইউনিক। ডাইকোটমি, ডায়ালেকটিক্স,
মেটে রঙের মুখশ্রী
।। জ্যোতি পোদ্দার ।। ফেলে ফেলেই বাড়ন্ত পথ হয়।পথের বাঁক হয়।কথার ভাঁজে একান্ত বীজমন্ত্র হয়। টানাটানা চোখের গোলগাল বাটার মতোমেটে
আমাদের দেশ ছিল
।। পৌলমী গুহ ।। কখনও বুঝিনি সে উঠোনেআরেকটা দেশ এসে দাঁড়াবে,আর আদরের সুবাসে মিশে যাবে ঘর-পোড়া ঘ্রাণ! ঈশ্বরের প্রতি এ
চতুরঙ্গ ও যৌথতা
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। প্রায় সমস্ত ভাষাসমাজেই চলমান কবিতা লেখালিখির বাইরে একটা বিকল্প কাব্যসাহিত্যধারা গড়ে ওঠে। এর অনেকটাই গড়পড়তা কবিতার
আত্মহত্যার পরে
।। নিষাদ প্রধান ।। মনে আছে খালি তোমার সঙ্গে দেখা হওয়ার জায়গাগুলা। ধনুকের মতো বাকানো লাল বিল্ডিং, ঘেরা মাঠ যেইখানে
আমার মানব শরীরে গাছের অনুপ্রবেশ
।। লুবনা চর্যা ।। যেন কোথাও যাওয়ার নাই। সহযাত্রীরা চলে গেল বড় বড় পা ফেলে, দেখলাম দূরে তাদের নৌকার মাস্তুল।
পেগানিজমের ভূত ও পয়লা বৈশাখ
।। নাদিয়া ইসলাম ।। “কে বাঙালি কে বাঙালি না, কে মুসলমান, কে সনাতনী, কে কতদূর কী হতে পারলেন- এমন সাংস্কৃতিক
অন্ধকার নেমে আসা দিগন্তপ্রান্তরে
।। গৌতম মণ্ডল ।। নীরবে যে আকাশ পেখম মেলেতাকেও আনতে হবে লেখার মধ্যেআনব; আনব ডিজেল ও কফসাপুড়ের বাঁশি ও নৃমুণ্ডমালাআনতে
অনন্ত কারবালার দিকে
।। সাইদ উজ্জ্বল ।। কেউ কোনোদিন জানবে নাদুনিয়ার পেটভর্তি বিষ ও বারুদেকিয়ামত নেমে এলেকীভাবে আমরা ফিরে গেছি আবারসাগরের লবণাক্ততায়। ধুলার