রুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমার
।। কাজী ওয়ালী উল্লাহ ।। “হেরেমে নাচছে যেন কারা সামা নাচপাহাড়েও শ্রমণেরা গাঢ় ধ্যানে রতরুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমাররাজার […]
।। কাজী ওয়ালী উল্লাহ ।। “হেরেমে নাচছে যেন কারা সামা নাচপাহাড়েও শ্রমণেরা গাঢ় ধ্যানে রতরুপা ও তামাতে গড়া দু’চোখ তোমাররাজার […]
।। লুবনা চর্যা ।। “এই মুহূর্তে তুমি খুন হচ্ছোতোমারই বিষের বাগানে ফোটা ফুলের সুগন্ধে। প্রতারক বলে সকালের রোদেযার দিকে পিঠ
।। রওশন আরা মুক্তা ।। আবার সে যেন জাগেএকই গানে সুর মেলানো জাগা কারা যেনঅবাস্তব সব আসেচেয়ে দেখি, সমস্ত মানবসভ্যতা
।। মীর হাবিব আল মানজুর ।। চারদিকে অনেক আতেল দুম্বা,পাছার ভারে তারা নড়তে পারে নাবড় হলে দুম্বার খামার করবদুম্বার পাছা
।। পায়েল দেব ।। এসো আমাকে ধারণ করো, ধরো আমি কোনও কাহিনীর সুতো, উড়ন্ত বেলুনের ভেতর গত জন্মের সঙ্গম নিয়ে
।। তানিম জাবের ।। পৃথিবীর তরমুজ ক্ষেতে— একা বসে আছি মাচাং পেতেহাতে দারুচিনিগন্ধী মদ, মাথার উপর ছাতা নাইতবু ছায়া পরে
।। নিষাদ প্রধান ।। একদিন যুদ্ধ শেষ হবে আর আমি আমার কবিতার কাছে ফিরে যাবো অজানা বাংলা সালের এই ফাল্গুন
।। জুবাইদা ঊর্মি ।। তীর ভেঙে দিতে থাকো ডুবাব জমিনমানুষের ঘরবাড়ি উপরে সমস্ত আসমানভাসাও ভাসাও আমায় করে তোলো রাক্ষুসীতুমি সেই
।। অতীন বসাক ।। মৃত্যুর মতো ধেয়ে আসে যে ক্রান্তিকাল তাকেও তো প্রত্যক্ষ করা চাই, চাই তার সাথে মোকাবেলা, তাকে