নবাবের কবিতা
।। মীর হাবিব আল মানজুর ।। চারদিকে অনেক আতেল দুম্বা,পাছার ভারে তারা নড়তে পারে নাবড় হলে দুম্বার খামার করবদুম্বার পাছা […]
।। মীর হাবিব আল মানজুর ।। চারদিকে অনেক আতেল দুম্বা,পাছার ভারে তারা নড়তে পারে নাবড় হলে দুম্বার খামার করবদুম্বার পাছা […]
।। সুদীপ্ত চক্রবর্তী ।। “স্যাঁতস্যাঁতে জীবনের জলবেগুনী হয়জাম ফাটে, ডিম ফাটেকলাবতী বনে অচেনা ভ্রমর এসে বসে” নিরুদ্দেশ অন্ধকারে শাদা বক
।। মারিয়া রিমা ।। আমার একটা আমি যাইমায়ের কাছে, বাবার কাছেঘুরিঘুরি চলে আসি, যাই। একটা আমি থাকে চুপ করেহঠাৎ হঠাৎ
।। পায়েল দেব ।। এসো আমাকে ধারণ করো, ধরো আমি কোনও কাহিনীর সুতো, উড়ন্ত বেলুনের ভেতর গত জন্মের সঙ্গম নিয়ে
।। তানিম জাবের ।। পৃথিবীর তরমুজ ক্ষেতে— একা বসে আছি মাচাং পেতেহাতে দারুচিনিগন্ধী মদ, মাথার উপর ছাতা নাইতবু ছায়া পরে
।। মোনালী রায় ।। মরেছ যত, তত পারফিউম। ঝাঁঝালো গন্ধ রাজকীয় উড়ে যায়দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যেস নেই মেয়েদের লাইনে। সরকারি জলসত্রে,
।। জুবাইদা ঊর্মি ।। তীর ভেঙে দিতে থাকো ডুবাব জমিনমানুষের ঘরবাড়ি উপরে সমস্ত আসমানভাসাও ভাসাও আমায় করে তোলো রাক্ষুসীতুমি সেই
।। গৌতম সরকার ।। গোডো না আসা সত্ত্বেও মন্দির যেহেতু বানানো হয়নি, তাই শেয়াল বলে বেড়াতে শুরু করল যে, রঞ্জন
।। জয়শীলা গুহবাগচী ।। মায়াবনের মতো বানিয়ে তোলাঘনিয়ে ওঠা ধারণার গাছ…তার ফুল থেকে তুমিতার অনন্ত থেকে আমিভেসে যাচ্ছি আশ্চর্য রুহের
।। পায়েল দেব ।। ঈশ্বরের ঘুমের ভেতর কিছু ইতর প্রাণীপঙ্গপাল ওড়েপাখা থেকে ঝরে পড়ে জরাআমরা আশীর্বাদ ভেবে লুফে নিচ্ছি ১