আজ শুক্রবার, ৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

কাব্য

কাব্য

কাব্য

আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আর

।। মুনিরা মেহেক।। আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আরতুমি জানো— বিষাদ ফুরিয়ে যাচ্ছে প্রিয়তোমার মৃত মুখের ভিতর আমার মুখঅদৃশ্য হতে

কাব্য

সমূহদ্বিধা নিয়ে

।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। শর্করাহীন হয়তো ঘুমোবো খুব ভোরেআবার সকালে সেই পায়চারি, বারান্দায় ১ এমন দুপুর বয়ে যায় ভবে রুখোশুখো

কাব্য

আমার দ্বারা কিস্যু হবে না ভেবে

।। অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ।। একটা অদৃশ্য তালায়-চাবিতেবন্ধ করে রাখিআমাদের সমস্ত যাতায়াত—স্মৃতির থকথকে গায়ে পর্দা লেপেকাগজের নৌকা বানাইভাসিয়ে দিই করলায়হয়তো তিস্তায়

কাব্য

আমার নরম ইচ্ছের চোখে

।। সীমিতা মুখোপাধ্যায় ।। বিকেলের মরা আলোয় গাছে গাছে কালো পাতা ডাকে,আমার নরম নরম ইচ্ছের চোখে লেপ্টে থাকে কাজল,তবুও সংযম

কাব্য

ওই অগণিত ছায়াপথে

।। মুরাদ বিশ্বাস ।। হে প্রজ্ঞার অধিপতিআমরা ইয়াতীমএই ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলেরপ্রান্তরে প্রান্তরে আমাদের দীর্ঘশ্বাসহাহাকারআর কান্নার ধ্বনি       আপনি কি শুনতে পান না?

কাব্য

চিলমারী

।। নাদিয়া জান্নাত ।। স্নানের সময় যারা নদীতে রূপোর আংটি হারিয়ে ফেলেন তারা শৈশবের আত্মীয়। যে আত্মীয়দের বাড়ি অনেক দূরে,

কাব্য

নবান্নে

।। অতনু সিংহ ।। ধরো শস্যের দিনে তুমি ফিরে এসেছো আবারপৌষ-সন্ধ্যায় মওলা নামের চাঁদ মিনারের পাশেজোছনাচাদর শরীরে জড়িয়ে আমরাপেরিয়ে যাচ্ছি

কাব্য

আলাদিনের চিঠি

।। অর্ণব সাহা ।। একদিন তোমরা ছিলে। তোমাদের ছায়ামূর্তি ছিল।কুয়াশা দাঁড়িয়েছিল চরিত্রের মতো।আলেয়া জেনেও আমি যাদের আগুন অনুভবকরতে চেয়েছি, আজ

Scroll to Top