উপত্যকায় গুলির শব্দ হলো
।। টোকন ঠাকুর ।। মনে করো সেই পার্বত্য কবিতাটি আমি বাংলায় লিখছি… পাহাড়ি মেয়েটি ঝর্নার পাশে বসে খুব ভয়ে ভয়ে […]
কাব্য
।। টোকন ঠাকুর ।। মনে করো সেই পার্বত্য কবিতাটি আমি বাংলায় লিখছি… পাহাড়ি মেয়েটি ঝর্নার পাশে বসে খুব ভয়ে ভয়ে […]
।। অনুভব আহমেদ ।। জনপদের ভাষা এসে আমাকে ভাসায়আমি কাঁদি, আমি হাসি,আমি দেখি মানুষ থেকে দূরে মানুষের দূরত্বে গাঢ় হয়
।। পাঁচ তরুণ কবির কবিতা ।। “আমি তো তোমারে নির্মাণ করি নাই,নির্মাণ করেছ বরং তুমিই আমারে।যে কারণে—তুমি খোঁজো না, তোমারে
।। মুনিরা মেহেক।। আমার তেমন কোনো বেদনা নাই আরতুমি জানো— বিষাদ ফুরিয়ে যাচ্ছে প্রিয়তোমার মৃত মুখের ভিতর আমার মুখঅদৃশ্য হতে
।। বায়েজিদ বোস্তামী ।। শর্করাহীন হয়তো ঘুমোবো খুব ভোরেআবার সকালে সেই পায়চারি, বারান্দায় ১ এমন দুপুর বয়ে যায় ভবে রুখোশুখো
।। অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ।। একটা অদৃশ্য তালায়-চাবিতেবন্ধ করে রাখিআমাদের সমস্ত যাতায়াত—স্মৃতির থকথকে গায়ে পর্দা লেপেকাগজের নৌকা বানাইভাসিয়ে দিই করলায়হয়তো তিস্তায়
।। সীমিতা মুখোপাধ্যায় ।। বিকেলের মরা আলোয় গাছে গাছে কালো পাতা ডাকে,আমার নরম নরম ইচ্ছের চোখে লেপ্টে থাকে কাজল,তবুও সংযম
।। মুরাদ বিশ্বাস ।। হে প্রজ্ঞার অধিপতিআমরা ইয়াতীমএই ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলেরপ্রান্তরে প্রান্তরে আমাদের দীর্ঘশ্বাসহাহাকারআর কান্নার ধ্বনি আপনি কি শুনতে পান না?