ভাষার লড়াই
।। সম্পাদকীয়।। মজার ব্যাপার হলো পশ্চিমবঙ্গের এমন অনেক বর্ণহিন্দু বাবু বাঙালি রয়েছেন যারা বাহান্নর ভাষা আন্দোলনের ব্যাপারে গর্ববোধ করেন, উর্দু
সমাধি হে, স্তব্ধতার গান তুমি
।। সোহেল হাসান গালিব ।। সমাধি হে, স্তব্ধতার গান তুমিভালোবাসো। আমি কি বাসি নি!যদি-বা আলাপ বন্ধ আমাদের,কাছে আসবে না সুভাষিণী?
অথবা গাধার যান্ত্রিকতা
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। কথিত গাধার মেধা অথবা গাধার যান্ত্রিকতা এইনিয়ে রোজ খবরের কাগজ পড়ো তুমি রোজগাধাটার সাথেই বাতকম্ম করোপরশু
ক্ষ্যাপার মহাজনী পদ
।। কুলাবধূত সৎপুরানন্দ।। নিমাই যায় গো ঘর ছাড়িয়ানিতাই এলো ঘর বাঁধিয়ামাগুর মাছের ঝোল হরিহরি বোল।অদ্ভুত অবধূত-আচার।।ধর্ম করে পাপী মনেপাপ নাই
সহলিপি-ভাবনা ও ধারণালব্ধ কবিতা
।। আর্যনীল মুখোপাধ্যায় ।। সহলিপি কী বলার আগে সেটা কী নয় বলে নেওয়া যাক। সহলিপি প্রেরণাসূত্র নয়। কবিতালোচনাও নয়। একটা
আমার এক নদীর জীবন (দ্বিতীয় পর্ব)
।। রওশন সালেহা ।। রওশন সালেহার ‘আমার এক নদীর জীবন’ বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ অধীন অবিভক্ত বাংলা
গামছা চরিতকথা (প্রথম পর্ব)
।। শফিকুল কবীর চন্দন ।। বড় বাংলার সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রতিপক্ষ’র সুহৃদ হিসাবে একসাথে পথ চলার অঙ্গিকার করেছে বড় বাংলার কারিগরী
আয়ুর মরশুমে জল ও সুলাইমান
।। জাকারিয়া প্রীণন ।। তোমারে ধরতে গেলেই করতাল বাজে নিঃস্ব দুপুরের মতো। আমি এখন শ্মশানঘাটে যাব। ঈশ্বরের চোখে ডুব দিব।
কয়েকটা রাস্তায় আমি যেরকম দেখলাম
।। প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। জাঙিয়ার বুকপকেট ব্যাপারটা ছ্যাবলামো বলেই জানতাম এতদিনঅথচ বইমেলার বোম্বাই চাট আর ফুলকপিরচিকেন চাউয়ের ধাক্কাধাক্কি সামলেনক্সাদার পাঞ্জাবীর
তিনটি ভাষার তিনটি কবিতা
।। ভাষান্তর- জাহিন ফারুক আমিন ।। তিনজন কবির কবিতা রয়েছে এখানে। তিন দেশের। কবি হিশাবে তাঁদের মধ্যে একটা কাব্যিক সম্বন্ধ
শীঘ্রই ফিরিবো– সুবর্ণা ডাকে
।। আবির আবরাজ ।। তোমারে বলবো, স্বাধীনতাবাংলার ইতিহাসতার জন্মকথা নিয়ে নির্বোধ বাহাস বলো দেখি—১৬ই ডিসেম্বর নাকি ২৬-এ মার্চ?ঠিক কবে বাংলা